নাবালিকার শ্লীলতাহানি করে কেরলে পালানোর পথে বাস থেকে অভিযুক্তকে টেনে নামাল পুলিস
ধৃতকে পুলিশের হাতে তুলে দেয় গ্রামবাসীরা। ধৃতকে জেরা করে বাকিদের সন্ধান পান নাগরাকাটা থানার পুলিস আধিকারিকরা। এর পর জঙ্গলে লুকিয়ে থাকা রেজাউলকে গ্রেফতার করে পুলিস। আলম হুসেন কেরালা পালিয়ে যাওয়ার উদ্দেশে একটি বাসে উঠে পড়লে তাকে সেখান থেকেই টেনে নামায় পুলিশ।
নিজস্ব প্রতিবেদন: অভিযোগ পাওয়ার ঘণ্টাখানেকের মধ্যে দুই নাবালিকাকে ধর্ষণ ও অপহরণের চেষ্টার অভিযোগ তিন অভিযুক্তকে পাকড়াও করল মাল মহকুমার নাগরাকাটা থানার পুলিস। রবিবারই তাদের কোর্টে চালান করে দেন আধিকারিকরা। তাঁদের বিরুদ্ধে অপহরণ করে খুন, ধর্ষণের চেষ্টা ও পকসোর ধারায় মামলা রুজু হয়েছে।
ধৃত রসিদুল হক(২১),আলম হুসেন(২৫), রেজাউল হক(২৩)-এর বাড়ি নাগরাকাটা ব্লকের সুলকাপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার খয়েরবাড়িতে। জানা গিয়েছে, শনিবার বিকেলে দুই নাবালিকা দোকানে গেলে হেলমেট পরে মোটরসাইকেল আরোহী তিন যুবক তাদের চকোলেটের প্রলোভন দেয়। এর পর ওই যুবকেরা এক নাবালিকার শ্লীলতাহানি করে বলে অভিযোগ। একটি শিশু ছুটে পালিয়ে গিয়ে গ্রামবাসীদের ঘটনার কথা জানায়। তারাই সকলে গিয়ে ঘটনাস্থল থেকে একজন অভিযুক্তকে ধরে ফেলে। বাকি দু'জন পালিয়ে যায়।
অঞ্চল সভাপতি খুনের পর আউশগ্রামে বিক্ষোভের মুখে তৃণমূলি বিধায়ক
ধৃতকে পুলিশের হাতে তুলে দেয় গ্রামবাসীরা। ধৃতকে জেরা করে বাকিদের সন্ধান পান নাগরাকাটা থানার পুলিস আধিকারিকরা। এর পর জঙ্গলে লুকিয়ে থাকা রেজাউলকে গ্রেফতার করে পুলিস। আলম হুসেন কেরালা পালিয়ে যাওয়ার উদ্দেশে একটি বাসে উঠে পড়লে তাকে সেখান থেকেই টেনে নামায় পুলিশ। এদিন তাদের কোর্টে নিয়ে যাওয়ার সময় সাময়িক উত্তেজনা দেখা দেয় থানায়। গ্রামবাসীরা বেশ কিছুক্ষণ থানা ঘেরাও করে রাখে। গ্রামবাসীদের দাবি, উপয়ুক্ত শাস্তি হোক ওই তিন জনের।