"বাইরের সংস্থাকে এনে দেশের সমস্যা মেটানোর কথা বলা উচিত নয়", মমতাকে ফের তোপ ধনখড়ের
শুক্রবার একটি অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এমনই মন্তব্য করেছেন জগদীপ ধনখড়। গতকাল রাতেও মমতাকে গণভোট মন্তব্য প্রত্যাহারের আবেদন করেছিলেন ধনকড়।

নিজস্ব প্রতিবেদন: "মুখ্যমন্ত্রী যে পদে আছেন সেখানে বাইরের সংস্থাকে এনে দেশের সমস্যা মেটানোর কথা বলা উচিত নয়" শুক্রবার ফের মমতাকে বিঁধলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। রাজ্য তথা গোটা দেশের বর্তমান পরিস্থিতি সামাল দিতে রাষ্ট্রসঙ্ঘের হস্তক্ষেপ দাবি করেছিলেন নেত্রী। রাষ্ট্রসঙ্ঘের নজরদারিতে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নিয়ে গণভোটের দাবি তুলেছিলেন তিনি। আর এই বিষয়টিরই আরও একবার তীব্র বিরোধিতা করলেন রাজ্যপাল।
শুক্রবার একটি অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এমনই মন্তব্য করেছেন জগদীপ ধনখড়। এর আগে গতকাল রাতেও মমতাকে গণভোট মন্তব্য প্রত্যাহারের আবেদন করেছিলেন ধনকড়। যদিও সেই আবেদনেরও সাড়া পাননি বলেই দাবি রাজ্যপলের। বৃহস্পতিবার সকালে ফের নিজের টুইটারে কয়েকটি টুইট করেন তিনি।
আরও পড়ুন: 'জাতীয়তা নিয়ে আপোস অনুচিত', মমতাকে গণভোট মন্তব্য প্রত্যাহারের আবেদন ধনকড়ের
টুইটে রাজ্যপাল জানান, "আমি অবাক হয়েছি যে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অভ্যন্তরীণ বিষয়ে বাইরের হস্তক্ষেপ দাবি করে অসাংবিধানিক পথ অবলম্বন করেছেন এবং আমার আবেদনও অগ্রাহ্য করেছেন। এটি আমাদের গণতান্ত্রিক কাঠামোর বিস্তর ক্ষতি করেছে।"
এ বিষয়ে তিনি আরও লেখেন যে, "তিনি আমি ঐকান্তিকভাবে আবেদন করছি যে, তিনিনযেন তাঁর শপথ অনুযায়ী কাজ করেন। এবং তাঁর মন্তব্য প্রত্যাহার করার জন্য আবেদন করছি। একজন বর্ষীয়ান নেত্রী হিসেবে এই জাতীয় কাজের বিপজ্জনক পরিণতির দিকটিও তার নজর রাখা উচিৎ"।