রেললাইনের ভয়ে আন্দোলন শুরু করেছে গোঘাটের পশ্চিম অমরপুরের গ্রামবাসীরা
ফি বছর বন্যায় ভাসে গ্রাম। কালভার্টের ব্রিজের ওপর রেললাইন পাতলে বিপদ আরও বাড়বে। নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে ৮ থেকে ১০টি গ্রাম। এই আশঙ্কায় আন্দোলন শুরু করেছে গোঘাটের পশ্চিম অমরপুর। গোঘাটের পশ্চিম অমরপুর। রাজ্যের অন্যতম বন্যা কবলিত এলাকা। তারকেশ্বর-বিষ্ণুপুর রেলপ্রকল্পের আওতায় এখান দিয়েই রেললাইন যাওয়ার কথা। আর তাতেই আশঙ্কার প্রহর গুণছেন গ্রামবাসীরা। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, ফি বছর বন্যায় ৮ থেকে ১০ ফুট জলের তলায় চলে যায় এই সব জমি। এমন নীচু জায়গায় রেললাইন পাতার জন্য মাটি ফেললে পরিস্থিতি আরও ঘোরাল হবে। রেলের প্রস্তাব, জমিতে জমে থাকা জল যাতে অনায়াসে বেরিয়ে যেতে পারে, তার জন্য কালভার্টের ব্রিজ করা হবে। কিন্তু গ্রামবাসীরা বলছেন, তাতে বিপদ আরও বাড়বে। পশ্চিম অমরপুর গ্রামের বাসিন্দাদের যুক্তি, ফাঁকা মাঠে জল নামতেই যেখানে প্রায় ১ সপ্তাহ সময় লেগে যায়, সেখানে কালভার্টের ব্রিজ হলে বন্যার প্রকোপ আরও ঘোরাল হবে।যে হারে জল জমবে, সেই হারে বেরোতে পারবে না। তার ফলে ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে যাবে প্রায় ১০টি গ্রাম।

ওয়েব ডেস্ক: ফি বছর বন্যায় ভাসে গ্রাম। কালভার্টের ব্রিজের ওপর রেললাইন পাতলে বিপদ আরও বাড়বে। নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে ৮ থেকে ১০টি গ্রাম। এই আশঙ্কায় আন্দোলন শুরু করেছে গোঘাটের পশ্চিম অমরপুর। গোঘাটের পশ্চিম অমরপুর। রাজ্যের অন্যতম বন্যা কবলিত এলাকা। তারকেশ্বর-বিষ্ণুপুর রেলপ্রকল্পের আওতায় এখান দিয়েই রেললাইন যাওয়ার কথা। আর তাতেই আশঙ্কার প্রহর গুণছেন গ্রামবাসীরা। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, ফি বছর বন্যায় ৮ থেকে ১০ ফুট জলের তলায় চলে যায় এই সব জমি। এমন নীচু জায়গায় রেললাইন পাতার জন্য মাটি ফেললে পরিস্থিতি আরও ঘোরাল হবে। রেলের প্রস্তাব, জমিতে জমে থাকা জল যাতে অনায়াসে বেরিয়ে যেতে পারে, তার জন্য কালভার্টের ব্রিজ করা হবে। কিন্তু গ্রামবাসীরা বলছেন, তাতে বিপদ আরও বাড়বে। পশ্চিম অমরপুর গ্রামের বাসিন্দাদের যুক্তি, ফাঁকা মাঠে জল নামতেই যেখানে প্রায় ১ সপ্তাহ সময় লেগে যায়, সেখানে কালভার্টের ব্রিজ হলে বন্যার প্রকোপ আরও ঘোরাল হবে।যে হারে জল জমবে, সেই হারে বেরোতে পারবে না। তার ফলে ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে যাবে প্রায় ১০টি গ্রাম।
আরও পড়ুন মালদায় ফের জালনোট উদ্ধার
তাহলে কি রেলপ্রকল্প হবে না? গ্রামবাসীরা বলছেন, রেল লাইন পাতা নিয়ে তাঁদের কোনও আপত্তি নেই। তাঁদের দাবি, পিলারের ওপর গার্ডার ব্রিজ তৈরি করে রেল চালানো হোক। তাহলে জমা জল বাড়তে বাড়তে গ্রাম নিশ্চিহ্ন হওয়ার আশঙ্কা থাকবে না।
আরও পড়ুন প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের জন্য বারবার দরবার করা সত্তেও কর্ণপাত করছে না মেয়র