হিসেবে গোলমাল! সেচ দফতরের কর্তাদের বিরুদ্ধে সরকারি টাকা তছরুপের অভিযোগ মালদহে
এখানকার ৪৫ মিটারের বেশী গভীরতা সম্পন্ন ফুলহার নদীর ভাঙণ ও বন্যা প্রতিরোধের জেলা সেচ দপ্তরের উদ্যোগে ২০ মিটার এলাকা জুড়ে মাটির বস্তা দিয়ে পাঁড় মেরামতির কাজ চলছে।
নিজস্ব প্রতিবেদন: শ্রমিকের মজুরি-সহ এক বস্তা মাটির মূল্য ১১ টাকা। তাহলে ৮০ হাজার বস্তার মাটির মূল্য হওয়া উচিত ৮ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা। এই সহজ হিসেবে বড়সড় গোলমালের দাবি তুলে সরকারি টাকা তছরুপের অভিযোগ করেছে মালদার মানিকচক ব্লকের বাসিন্দারা।
আরও পড়ুন: ফুলবাগানে শ্বশুরের সামনেই বৃদ্ধা শাশুড়িকে গুলি করে আত্মঘাতী জামাই
এখানকার ৪৫ মিটারের বেশী গভীরতা সম্পন্ন ফুলহার নদীর ভাঙণ ও বন্যা প্রতিরোধের জেলা সেচ দপ্তরের উদ্যোগে ২০ মিটার এলাকা জুড়ে মাটির বস্তা দিয়ে পাঁড় মেরামতির কাজ চলছে।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ যোজনায় বাদ বাংলা! কেন্দ্রের বিরোধিতায় মমতার 'পাশে' বাম-কংগ্রেস
সেচ দপ্তরের কর্তাদের হিসাবেই এই কাজে প্রয়োজন ৮০হাজার মাটির বস্তা। শ্রমিকদের মজুরীর-সহ এক বস্তার মাটির মূল্য ১১টাকা। কিন্তু ৮ লক্ষ ৮০ হাজার টাকার জায়গায় এই কাজে বরাদ্দ করা হয়েছে প্রায় ৪৪ লক্ষ টাকা। এলাকাবাসীর অভিযোগ সরকারী টাকা লুঠ করছেন সেচ দপ্তরের আমলা থেকে ঠিকাদার সংস্থা।