পাহাড়ে আগুন, মোর্চার মিছিল আটকালে রণক্ষেত্রর চেহারা নিল ঘুম
পাহাড়ে আগুন। সেই আঁচে ঘুম ছুটেছে ঘুমেরও। মোর্চার মিছিল আটকালে রণক্ষেত্রর চেহারা নেয় ঘুম। পুলিসকে লক্ষ্য করে ইট ছুঁড়তে শুরু করে মোর্চা সমর্থকেরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাঁদানে গ্যাস ও রাবার বুলেট ছোঁড়ে পুলিস। পরে মোতায়েন CRPF ও সেনা। এখনও থমথমে ঘুম। রয়েছে পুলিসি প্রহরা ও সিআরপিএফ।
ওয়েব ডেস্ক: পাহাড়ে আগুন। সেই আঁচে ঘুম ছুটেছে ঘুমেরও। মোর্চার মিছিল আটকালে রণক্ষেত্রর চেহারা নেয় ঘুম। পুলিসকে লক্ষ্য করে ইট ছুঁড়তে শুরু করে মোর্চা সমর্থকেরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাঁদানে গ্যাস ও রাবার বুলেট ছোঁড়ে পুলিস। পরে মোতায়েন CRPF ও সেনা। এখনও থমথমে ঘুম। রয়েছে পুলিসি প্রহরা ও সিআরপিএফ।
সকাল তখন দশটা। ঘুম স্টেশনের কাছে নারী মোর্চার মিছিল আটকে দেয় পুলিস। প্রথমদিকে কথা বলার পর ফিরে যায় মিছিল। তবে কিছুক্ষণ পরে ফের আসে দুটি মিছিল। একটি কার্শিয়ঙের দিক থেকে ও অন্যটি সুখিয়া থেকে। সেই মিছিলে যোগ দেয় যুবমোর্চার সমর্থকেরাও। পুলিসের ব্যারিকেড সরিয়ে মোর্চা সমর্থকেরা দার্জিলিং যেতে চাইলে মিছিল আটকায় পুলিস। শুরু হয় ধস্তাধস্তি। ক্রমশ রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় ঘুম। পুলিসকে লক্ষ্য করে ইট ছুড়তে শুরু করে মোর্চা সমর্থকেরা।
পরিস্থিতি ক্রমশ বেসামাল হতে থাকে। উত্তেজিত মোর্চা সমর্থকদের বাগে আনতে কাঁদানে গ্যাস ছোঁড়ে পুলিস। ছোঁড়া হয় রাবার বুলেট। এত বড় মিছিলের আগাম খবর ছিল না পুলিসের কাছে । সেইমত মোতায়েন ছিল না যথেষ্ট পুলিসকর্মী। ফলে অবস্থা আয়ত্তে আনতে বেগ পেতে হয় পুলিসকে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে মোতায়েন করা হয় সিআরপিএফ ও সেনা। অভিযোগ, সিআরপিএফ এবং সেনা মোতায়েন হলেও তারা পুলিসকে সাহায্য করেনি। গন্ডগোলে কয়েকজন মোর্চার সদস্য আহত হয়েছে। আঘাত পেয়েছেন কয়েকজন পুলিসকর্মী ও। কয়েকজন মোর্চা কর্মীকেগ্রেফতার করেছে পুলিস। আহত হয়েছেন রাজেশ যোশী নামে স্থানীয় সাংবাদিক।