উলুবেড়িয়া লোকসভা কেন্দ্র ও নোয়াপাড়া বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন ঘিরে কড়া নিরাপত্তা
আজ উলুবেড়িয়া লোকসভা কেন্দ্র ও নোয়াপাড়া বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন। তৃণমূল সাংসদ সুলতান আহমেদ মারা যাওয়ার কারণে ওই আসনটি খালি হয়। উলুবেড়িয়ার উপনির্বাচনে তৃণমূলের প্রার্থী সুলতান আহমেদের স্ত্রী সাজদা আহমেদ। বিজেপির হয়ে লড়ছেন অনুপম মল্লিক। সিপিএমের প্রার্থী সাবিরুদ্দিন মোল্লা। কংগ্রেস প্রার্থী মোদারসর হোসেন ওয়ার্সি।
নিজস্ব প্রতিবেদন: আজ উলুবেড়িয়া লোকসভা কেন্দ্র ও নোয়াপাড়া বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন। তৃণমূল সাংসদ সুলতান আহমেদ মারা যাওয়ার কারণে ওই আসনটি খালি হয়। উলুবেড়িয়ার উপনির্বাচনে তৃণমূলের প্রার্থী সুলতান আহমেদের স্ত্রী সাজদা আহমেদ। বিজেপির হয়ে লড়ছেন অনুপম মল্লিক। সিপিএমের প্রার্থী সাবিরুদ্দিন মোল্লা। কংগ্রেস প্রার্থী মোদারসর হোসেন ওয়ার্সি।
সাতটি বিধানসভা আসন নিয়ে উলুবেড়িয়া লোকসভা কেন্দ্র। এর মধ্যে রয়েছে উলুবেড়িয়া পূর্ব, উলুবেড়িয়া দক্ষিণ, উলুবেড়িয়া উত্তর, শ্যামপুর, বাগনান, আমতা ও উদয়নারায়ণপুর। উপনির্বাচনের প্রচারে এগিয়ে ছিল তৃণমূল ও বিজেপি। দুই শিবিরই দলের হেভিওয়েট নেতাদের নিয়ে প্রচার চালায়। উলুবেড়িয়া ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ভোটের সমস্ত সরঞ্জাম ডিস্ট্রিবিউট করা হয়। উপনির্বাচনের জন্য এসে পৌছেছে কেন্দ্রীয় বাহিনীও।
অন্যদিকে, নোয়াপাড়া বিধানসভা আসনে ২৭১টি বুথে নিরাপত্তার জন্য ইতিমধ্যেই হাজির ৫ কোম্পানি আধাসেনা। কংগ্রেস বিধায়ক মধুসূদন ঘোষের মৃত্যুতে নোয়াপাড়া বিধানসভা আসনটি খালি হয়। এই কেন্দ্রে এবার তৃণমূল প্রার্থী সুনীল সিং, বিজেপি প্রার্থী সন্দীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, সিপিএম প্রার্থী গার্গী চট্টোপাধ্যায় এবং কংগ্রেস প্রার্থী গৌতম বসু। ২০১৬ সালের বিধানসভা ভোটে নোয়াপাড়া আসনে ১ হাজার ৩৫২ ভোটে জিতেছিলেন কংগ্রেসের মধুসূদন ঘোষ। প্রার্থী নির্বাচন নিয়ে এই আসনে শুরু থেকেই বিজেপি-তৃণমূল চাপানউতোর ছিল চরমে। মুকুল ঘনিষ্ঠতার সুবাদে প্রথমে নাম উঠে আসে নোয়াপাড়ার দুবারের বিধায়ক মঞ্জু বসুর নাম। বিজেপির তরফে তা ঘোষণাও করে দেওয়া হয়। শোরগোল শুরু হতেই বেঁকে বসেন মঞ্জু বসু। স্পষ্ট জানিয়ে দেন, বিজেপির প্রার্থী তিনি নন। তারপরেও মঞ্জুতে আস্থা রাখেনি তৃণমূল। বিজেপিও সন্দীপ বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রার্থী করে।