তৃণমূল কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে জমি জবরদখলে সাহায্য করার অভিযোগ
তৃণমূল কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে জমি জবরদখলে সাহায্য করার অভিযোগ। এঘটনায় উত্তপ্ত মেদিনীপুর শহরের স্টেশন সংলগ্ন ভুঁইয়াপাড়া এলাকা। জমিটি মালিকানার বিষয়টি বিচারাধীন। অভিযোগ, এরপরও বেড়া ভেঙে জমিটি দখলের চেষ্টায় সরাসরি মদত দেন স্থানীয় পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর মৌ রায়।
ওয়েব ডেস্ক : তৃণমূল কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে জমি জবরদখলে সাহায্য করার অভিযোগ। এঘটনায় উত্তপ্ত মেদিনীপুর শহরের স্টেশন সংলগ্ন ভুঁইয়াপাড়া এলাকা। জমিটি মালিকানার বিষয়টি বিচারাধীন। অভিযোগ, এরপরও বেড়া ভেঙে জমিটি দখলের চেষ্টায় সরাসরি মদত দেন স্থানীয় পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর মৌ রায়।
১৪৪ ধারা ভেঙে কাউন্সিলর ও তাঁর দলবল জাল দলিল নিয়ে জমির দখল নিতে আসে বলে দাবি অভিযোগকারী বিকাশ বেরার। তাঁর বক্তব্য, ১৯৯৬ সালে BLRO দফতরের তরফে তাঁর বাবাকে জমির বর্গা দেওয়া হয়। তারপর থেকে বাড়ির পাশের এই জমিটিতে টুকটাক চাষ করা হত। কিন্তু হঠাত্ করে মেদিনীপুর শহরের এক বাসিন্দা মৃত্যুঞ্জয় গুহ জমিটিকে নিজের বলে দাবি করতে থাকেন। এজন্য তিনি জমির নকল কাগজপত্রও তৈরি করেন বলে অভিযোগ। থানা-পুলিস হয়। আদালতে মামলাও চলছে।
গতকাল হঠাত্ কোতোয়ালি থানা থেকে নোটিস আসে যে জমিতে কোনও কাজ আর করা যাবে না এবং তাতে ১৪৪ ধারা জারি থাকবে। অভিযোগ, এরপরই রাতে বেড়া ভেঙে জমি দখল করতে আসরে নেমে পড়েন খোদ কাউন্সিলর। জমি জবরদখলে মদত দেওয়ার অভিযোগ অবশ্য উড়িয়ে দিয়েছেন অভিযুক্ত কাউন্সিলর। তাঁর দাবি, জমির বৈধ কাগজপত্র যাঁর কাছে রয়েছে তিনি শুধু তাঁদেরই জমি ফিরে পেতে সাহায্য করছিলেন। তবে আদালতে বিচারাধীন একটি বিষয়ের বিচার তিনি নিজেই কোন যুক্তিতে করে ফেললেন? এ প্রশ্নের সদুত্তর মেলেনি।
আরও পড়ুন, চাঁদার জুলুমের মর্মান্তিক মাসুল গুণলেন মহিলা