আপনার কেনা প্রোডাক্টটি আসল কিনা তা এই চিহ্নগুলি দেখলেই বুঝবেন!
বাজার থেকে আমরা অনেক জিনিসই কিনে থাকি। কিন্তু কোনটা আসল আর কোন জিনিসটা নকল, তা আমরা অনেকেই ভালো ভাবে জানি না। তাই অনেক ক্ষেত্রেই ঠকে যেতে হয়। কিন্তু প্রতিটা প্রোডাক্টেরই এমন কিছু চিহ্ন থাকে, যা থেকে বোঝা যায়, জিনিসটি আসল নাকি নকল। আমাদের শুধু সেই চিহ্নটি জেনে নেওয়া প্রয়োজন। তাহলেই আর নকল জিনিস কিনে ঠকতে হবে না। তাই জেনে নিন কোন চিহ্ন দেখলে আপনি আসল আর নকলের ফারাক করতে পারবেন।
ওয়েব ডেস্ক: বাজার থেকে আমরা অনেক জিনিসই কিনে থাকি। কিন্তু কোনটা আসল আর কোন জিনিসটা নকল, তা আমরা অনেকেই ভালো ভাবে জানি না। তাই অনেক ক্ষেত্রেই ঠকে যেতে হয়। কিন্তু প্রতিটা প্রোডাক্টেরই এমন কিছু চিহ্ন থাকে, যা থেকে বোঝা যায়, জিনিসটি আসল নাকি নকল। আমাদের শুধু সেই চিহ্নটি জেনে নেওয়া প্রয়োজন। তাহলেই আর নকল জিনিস কিনে ঠকতে হবে না। তাই জেনে নিন কোন চিহ্ন দেখলে আপনি আসল আর নকলের ফারাক করতে পারবেন।
১) ISIS Mark- কোনও প্রোডাক্টে ব্যুরো অফ ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ডস (BIS)-এর ISIS Mark দেখলেই বুঝবেন সেটি একেবারে আসল।
২) HALLMARK- বিভিন্ন দেশে জিনিসপত্রের সত্যতা প্রমাণের জন্য HALLMARK ব্যবহার করা হয়। আমাদের দেশে সোনা এবং রুপো সবসময় এই HALLMARK দেখে তবেই কেনা উচিত্।
৩) AGMARK- আমাদের দেশে কৃষিজাত দ্রব্য কেনার সময় সবসময় AGMARK দেখে তবেই কিনবেন। এই AGMARK-ই ওই সমস্ত দ্রব্য যে আসল তা প্রমাণ করে।
৪) Vegetarian and Non-Vegetarian Mark- আমাদের দেশে সবাই আমিষাশী কিংবা প্রত্যেকে নিরামিষাশী নন। তাই প্যাকেটজাত খাবারের ক্ষেত্রে পার্থক্য বোঝানোর জন্য আামদের দেশে প্রতিটি দোকানে এই প্যাকেটজাত খাবার কেনার সময় Vegetarian and Non-Vegetarian Mark দেখে কিনুন। প্যাকেটের ওপর যদি কোনও লাল গোল মার্ক থাকে, তাহলে বুঝবেন খাদ্যটি আমিষ। আর যদি সবুজ গোল দাগ থাকে, তাহলে বুঝবেন খাবারটি নিরামিষ।
৫) ISO Mark-
৬) Silk Mark- আসল সিল্ক প্রমাণের জন্য Silk Mark থাকে।
৭) Wool Mark- টেক্সটাইল জাতীয় প্রোডাক্টে Wool Mark দেওয়া থাকে। এর থেকে বোঝা যায় জিনিসটি ১০০ শতাংশ নতুন উল দিয়ে তৈরি।
৮) Hologram- Hologram হল একটি ছোট্ট চৌকো প্লাস্টিকের স্টিকারের মতো। এবং এর উপর কিছু লেখাও থাকে। যেকোনও প্রোডাক্টের প্যাকেজিংয়ের উপর এই স্টিকার দেওয়া থাকে। এই স্টিকারের অর্থ, প্রোডাক্টগুলি আসল।
৯) Handloom Mark- হ্যান্ডলুম দ্রব্যের সত্যতা প্রমাণের জন্য ভারত সরকার এই সমস্ত দ্রব্যের উপর Handloom Mark দেওয়ার নিয়ম করেছে।
১০) Eco Mark- পরিবেশ সহযোগী দ্রব্যগুলির সত্যতা প্রমাণের জন্য Eco Mark দেওয়া হয়। এই চিহ্ন থেকে বোঝা যায়, জিনিসগুলি পরিবেশের ক্ষতি করে না।
১১) Recycling Mark- যে সমস্ত দ্রব্য রিসাইক্লিং করা সম্ভব, সেই সমস্ত জিনিসের উপর Recycling Mark দেওয়া থাকে।
১২) BEE Lebel- ইলেকট্রিকের মাধ্যমে চলে এমন দ্রব্যের উপর আমরা হামেশাই স্টার চিহ্ন দেওয়া থাকে দেখতে পাই। এই চিহ্নগুলিকেই BEE Lebel বলে। এর মাধ্যমে বোঝা যায়, দ্রব্যটি ব্যবহার করলে আপনার কতটা ইলেকট্রিক খরচ হবে।
১৩) FSSAI Logo- খাদ্য ব্যবসায়ীদের লাইসেন্স ভ্যালিড আছে কিনা তা এই চিহ্ন দেখেই বোঝা যায়।