ক্রেনে চেপে হাসপাতালে এলেন ৬১০ কেজির সৌদি যুবক
বাড়তে বাড়তে ওজনটা একটু মাত্রাতিরিক্ত হয়ে যাচ্ছিল। তাই ওজন কমাতে একেবারে হাসপাতালে ভর্তি করতে হল মহসিন শাইরিকে। আসলে শাইরে ওজন ৬১০ কেজি। আর তাই হাসপাতালে আনা হল ওজন কমাতে। কিন্তু এরকম ভারী একজন মানুষকে কীভাবে হাসপাতালে আনা হবে! কীভাবে আবার ক্রেনে চাপিয়ে! হ্যাঁ সেটাই হল।
বাড়তে বাড়তে ওজনটা একটু মাত্রাতিরিক্ত হয়ে যাচ্ছিল। তাই ওজন কমাতে একেবারে হাসপাতালে ভর্তি করতে হল মহসিন শাইরিকে। আসলে শাইরে ওজন ৬১০ কেজি। আর তাই হাসপাতালে আনা হল ওজন কমাতে। কিন্তু এরকম ভারী একজন মানুষকে কীভাবে হাসপাতালে আনা হবে! কীভাবে আবার ক্রেনে চাপিয়ে! হ্যাঁ সেটাই হল।
সৌদি আরবের রাজা আবদুল্লা দায়িত্ব নেন মহসিনকে সুস্থ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনা হবে। এরপরই রাজার ইচ্ছায় কর্ম।
খালেদের বাড়ি সৌদি আরবের দক্ষিণ পশ্চিমে জিজান শহরে। সেখান থেকে বিশেষ বিমানে তাঁকে উড়িয়ে আনা হয় রাজধানী রিয়াধে। সেখানে যন্ত্রের মাধ্যমে বিমান থেকে নামানো হয় খালেদকে। তার আগে নিজের বাড়ি থেকেও খালেদকে ক্রেনের সাহায্যে বের করে আনা হয়।
রাজা আবদুল্লার নির্দেশে খালেদের জন্য হাসপাতালে বিশেষ শয্যা নির্মিত হয়েছে। শুধু খালেদের জন্য সেই বিশেষ বিছানা আমেরিকা থেকে বানিয়ে রিয়াধে আনা হয়েছে।
সব খরচ রাজাই দিয়েছেন। রাজার ইচ্ছা ওজন কমিয়ে মহসিন ব্যায়ামবীর হোন। মজার কথা মধ্যপ্রাচ্যে আবার মোটালোকেদের বাস বেশি। মোটা লোকেদের বসবাসের হিসাবে কুয়েতেই নাকি সবচেয়ে বেশি, দ্বিতীয় স্থানে মহসিনের দেশ।