আমেরিকায় কবে কখন হেনস্থার শিকার আবদুল কালাম থেকে আমির খান
প্রয়াত প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি এপিজে কালাম থেকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। মার্কিন মুলুকে হেনস্থার শিকার হয়েছেন বহু ভারতীয়। সেপ্টেম্বর এগারোর পর থেকেই বদলে গেছে আমেরিকা। উধাও তাদের অতিথি পরায়ণতা। রাষ্ট্রদূত থেকে মন্ত্রী কিংবা, রাষ্ট্রপতি। কাউকেই রেয়াত করে না মার্কিন অভিবাসন দফতর।
ওয়েব ডেস্ক: প্রয়াত প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি এপিজে কালাম থেকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। মার্কিন মুলুকে হেনস্থার শিকার হয়েছেন বহু ভারতীয়। সেপ্টেম্বর এগারোর পর থেকেই বদলে গেছে আমেরিকা। উধাও তাদের অতিথি পরায়ণতা। রাষ্ট্রদূত থেকে মন্ত্রী কিংবা, রাষ্ট্রপতি। কাউকেই রেয়াত করে না মার্কিন অভিবাসন দফতর।
আরও পড়ুন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং ঘনিষ্ঠ বিজেপি নেতার কনভয় লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি!
২০১১ সালের ২১ সেপ্টেম্বর নিউ ইয়র্কের জন এফ কেনেডি বিমানবন্দরে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি APJ আবদুল কালামের দেহ তল্লাসি করা হয়।
ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী থাকাকালীন দুবার হেনস্থার শিকার হন জর্জ ফার্নান্ডেজ। ডালাস বিমানবন্দরে দুবার তাঁর জামাকাপড় খুলে তল্লাসি করা হয়।
২০১০ সালের সেপ্টেম্বরে মার্কিন বিমানবন্দরে আটক হন তত্কালীন অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রী প্রফুল প্যাটেল।
২০০৯ সালে নেওয়ার্ক, ২০১২ সালে নিউ ইয়র্ক এবং ২০১৬ সালে লস অ্যাঞ্জেলেস বিমান বন্দরে আটক হন শাহরুখ।
২০০২ সালে আমির খানকে শিকাগো বিমানবন্দরে আটক করে জামা কাপড় খুলে তল্লাসি ও জেরা করা হয়।
২০০৯ সালে নিউ ইয়র্ক বিমানবন্দরে জন আব্রাহামকে আটক করে FBI। তাঁর পাসপোর্টে আফগানিস্তান যাওয়ার উল্লেখ ছিল।
রাষ্ট্রসংঘে ভারতের দূত হরদীপ পুরী পাগড়ি খুলতে অস্বীকার করায়, ২০১০ সালে হাউসটন বিমানবন্দরে তাঁকে বসিয়ে রাখা হয়।
২০১১ সালে মিসিসিপির জ্যাকসন-এভারস বিমানবন্দরে ভারতীয় রাষ্ট্রদূত মীরা শঙ্করকে আটক করে দেহ তল্লাসি করা হয়।
প্রায় প্রতিটি ঘটনাতেই দুঃখপ্রকাশ করে আমেরিকা। যদিও মার্কিন ডিপার্টমেন্ট অফ হোমল্যান্ড সিকিওরিটির দাবি, নিরাপত্তার স্বার্থেই এমনটা করতে বাধ্য হয় তারা।
আরও পড়ুন বিমানবন্দরে আটক হওয়ার পর শাহরুখের মজার টুইট নিয়ে তোলপাড় সব মহলে