প্রথমসারির মার্কিন শিল্পসংস্থাগুলিকে ভারতে বিনিয়োগের আহ্বান মোদীর
প্রথমসারির মার্কিন শিল্পসংস্থাগুলিকে ভারতে বিনিয়োগ করতে আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। নিউ ইয়র্কে আজ এগারোটি বহুজাতিক সংস্থার কর্ণধারের সঙ্গে প্রাতরাশ বৈঠকে মিলিত হন তিনি। আমন্ত্রিতদের তালিকায় ছিলেন বোয়িং, আইবিএম, জেনারেল ইলেকট্রিক, গুগল, মাস্টারকার্ড, সিটিগ্রুপ, এবং পেপসিকো'র মতো সংস্থার সিইওরা। আজকের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মূলত মেক ইন ইন্ডিয়া ক্যাম্পেনের পক্ষেই সওয়াল করেন বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। এছাড়ার পরিকাঠামোর মতো ক্ষেত্রে সরাসরি বিনিয়োগের জন্য মার্কিন কোম্পানিগুলিকে আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।
নিউইয়র্ক: প্রথমসারির মার্কিন শিল্পসংস্থাগুলিকে ভারতে বিনিয়োগ করতে আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। নিউ ইয়র্কে আজ এগারোটি বহুজাতিক সংস্থার কর্ণধারের সঙ্গে প্রাতরাশ বৈঠকে মিলিত হন তিনি। আমন্ত্রিতদের তালিকায় ছিলেন বোয়িং, আইবিএম, জেনারেল ইলেকট্রিক, গুগল, মাস্টারকার্ড, সিটিগ্রুপ, এবং পেপসিকো'র মতো সংস্থার সিইওরা। আজকের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মূলত মেক ইন ইন্ডিয়া ক্যাম্পেনের পক্ষেই সওয়াল করেন বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। এছাড়ার পরিকাঠামোর মতো ক্ষেত্রে সরাসরি বিনিয়োগের জন্য মার্কিন কোম্পানিগুলিকে আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর ১৫ মিনিটের জন্যও ছুটি নেননি। ম্যাডিসন স্কোয়ারের ভাষণে নিজেই একথা জানালেন নরেন্দ্র মোদী। প্রধানমন্ত্রী জানান, দেশে উন্নয়নকে গণ আন্দোলন করে তোলাই তাঁর লক্ষ্য। প্রায় ২০ হাজার মানুষের সামনে একঘণ্টারও বেশি ভাষণ দেন মোদী।
একুশ শতকে বিশ্বকে নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতা ভারতের আছে বলে দাবি করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতের জনসংখ্যার ৬৫অটোভাড়ার থেকেও সস্তা ভারতের মঙ্গল অভিযান। নিউ ইয়র্কের ম্যাডিসন স্কোয়ারে গর্বের সঙ্গে সেই সাফল্যের কথাই শোনালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতের মঙ্গলযান মিশনে খরচ হয়েছে মাত্র পঁয়ষট্টি কোটি টাকা। এই খরচে একটি হলিউডি ছবিও তৈরি হয় না। পৃথিবী থেকে মঙ্গল পর্যন্ত দূরত্ব হিসেব করলে, প্রতি কিলোমিটারে মঙ্গলযানের পিছনে খরচ হয়েছে সাত টাকা। একথা বলেই, মোদী যুক্তি দেন, আহমেদাবাদে অটোয় চড়লেই খরচ ১০ টাকা। তাহলে মঙ্গলযাত্রার খরচ অটোয় চড়ার থেকেও সস্তা। বয়স এখন ৩৫। এরাই দেশের সম্পদ। ২০২০ সাল নাগাদ গোটা বিশ্বকে ভারত দক্ষ কাজের লোক সরবরাহ করবে বলেও মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী।
অটোভাড়ার থেকেও সস্তা ভারতের মঙ্গল অভিযান। নিউ ইয়র্কের ম্যাডিসন স্কোয়ারে গর্বের সঙ্গে সেই সাফল্যের কথাই শোনালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতের মঙ্গলযান মিশনে খরচ হয়েছে মাত্র ৬৫ কোটি টাকা। এই খরচে একটি হলিউডি ছবিও তৈরি হয় না। পৃথিবী থেকে মঙ্গল পর্যন্ত দূরত্ব হিসেব করলে, প্রতি কিলোমিটারে মঙ্গলযানের পিছনে খরচ হয়েছে সাত টাকা। একথা বলেই, মোদী যুক্তি দেন, আহমেদাবাদে অটোয় চড়লেই খরচ দশ টাকা। তাহলে মঙ্গলযাত্রার খরচ অটোয় চড়ার থেকেও সস্তা।