বছর জুড়ে আন্দোলন আর আন্দোলনের মুখ...
একদিকে নারী আন্দোলনের মুখ, অন্যদিকে আন্দোলন। বছর ভর বিশ্বজুড়ে থাকল এটা। নারী আন্দোলনের প্রতীক হিসাবে মালালা ইউসুফজাই স্বীকৃতি পেলেন গোটা বিশ্বে। অন্যদিকে, আন্দোলনের জেরে দিল্লি গণধর্ষণকাণ্ডে দোষীদের শাস্তির প্রক্রিয়ায় গতি পেল, ফাঁসি হল দোষীদের। দেশজুড়ে যেখানেই মহিলাদের বিরুদ্ধে অত্যাচার হচ্ছে, গর্জে উঠছে সাধারণ মানুষ।
একদিকে নারী আন্দোলনের মুখ, অন্যদিকে আন্দোলন। বছর ভর বিশ্বজুড়ে থাকল এটা। নারী আন্দোলনের প্রতীক হিসাবে মালালা ইউসুফজাই স্বীকৃতি পেলেন গোটা বিশ্বে। অন্যদিকে, আন্দোলনের জেরে দিল্লি গণধর্ষণকাণ্ডে দোষীদের শাস্তির প্রক্রিয়ায় গতি পেল, ফাঁসি হল দোষীদের। দেশজুড়ে যেখানেই মহিলাদের বিরুদ্ধে অত্যাচার হচ্ছে, গর্জে উঠছে সাধারণ মানুষ।
নারী শিক্ষার দাবিতে আন্দোলন করে নিজের জীবনকে বাজি রেখেছিলেন পাকিস্তানের কিশোরি মালালা ইউসুফজাই। তালিবান জঙ্গিদের বুলেটও তার লড়াইকে থেমে যেতে দেয়নি। ২০১৩ সালে সর্বকনিষ্ঠ প্রার্থী হিসাবে মালালার নাম নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনিত হল। শেষ অবধি মালালা নোবেল শান্তি পুরস্কার না পেলেও গোটা বিশ্বের কুর্নিশ আদায় করে নিলেন। নিঃশব্দেই হয়ে উঠলেন আন্দোলনের মুখ।