দেশের গন্ডী ছাড়িয়ে বিদেশেও সুচিত্রা স্মরণ
সুচিত্রা সেনের মৃত্যুর খবরই এই মুহুর্তে বাংলার সংবাদমাধ্যমের শিরোনামে। শুধু দেশের মিডিয়াতেই নয়, মহানায়িকার মৃত্যুর খবর বড় করে ছাপা হয়েছে পৃথিবীর সব বড় কাগজেই। মার্কিন সংবাদপত্র ওয়াশিংটন পোস্ট, নিউইয়র্ক টাইমস, বৃটিশ সংবাদপত্র দ্য গার্ডিয়ান, ফঁরাসি সংবাদপত্র ল্যু মন্দ সর্বত্রই ছাপা হয়েছে সুচিত্রা সেনের মৃত্যু সংবাদ।
সুচিত্রা সেনের মৃত্যুর খবরই এই মুহুর্তে বাংলার সংবাদমাধ্যমের শিরোনামে। শুধু দেশের মিডিয়াতেই নয়, মহানায়িকার মৃত্যুর খবর বড় করে ছাপা হয়েছে পৃথিবীর সব বড় কাগজেই। মার্কিন সংবাদপত্র ওয়াশিংটন পোস্ট, নিউইয়র্ক টাইমস, বৃটিশ সংবাদপত্র দ্য গার্ডিয়ান, ফঁরাসি সংবাদপত্র ল্যু মন্দ সর্বত্রই ছাপা হয়েছে সুচিত্রা সেনের মৃত্যু সংবাদ।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বহুল প্রচারিত সংবাদপত্র নিউইয়র্ক টাইমস। সুচিত্রা সেনের মৃত্যুর খবরে তারা লিখেছে ‘সুচিত্রা সেন পৃথিবীর বিরলতম সেই নায়িকাদের একজন যাঁরা তিনদশকের বেশি সময় ধরে রূপোলি পর্দায় একাধিপত্য ধরে রেখেছেন ’। বাংলা চলচ্চিত্রে তাঁর দাপট বোঝাতে নিউইয়র্ক টাইমসে লেখা হয়েছে ‘সত্যজিত্ রায়ের মতো পরিচালককেও না বলেছিলেন সুচিত্রা সেন। যে কারণে শেষপর্যন্ত সত্যজিত্ রায় দেবী চৌধুরাণী সিনেমাটি আর করেননি’। নিউইয়র্ক টাইমস লিখছে ‘ যে সময় বলিউডে একচ্ছত্র আধিপত্য রাজ কাপুরের সেইসময় সুচিত্রা সেন তাঁর ছবিতে অভিনয়ের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। ’
আরেকটি মার্কিন সংবাদপত্র ওয়াশিংটন পোস্ট লিখেছে `মিসেস সেনের গ্ল্যামার ছিল চোখ ধাঁধানো। তাঁর রূপ পৃথিবীর যেকোনও মানুষের কাছে ঈর্ষনীয়।’ ফরাসি পত্রিকা লু মন্ড লিখেছে ‘উত্তম কুমার -সুচিত্রা সেন জুটি পৃথিবীর অনেক মহানায়ক-মহানায়িকার জুটির সঙ্গে তুলনীয়’।
ফরাসি কাগজটিতে আঁধি সিনেমার কথা লেখা হয়েছে। বলা হয়েছে আধি সিনেমায় ভারতীয় রাজনীতিকের যে ভূমিকায় সুচিত্রা সেন অভিনয় করেছেন তা অন্য কোনও অভিনেত্রীর পক্ষে করা অসম্ভব ছিল।
প্রায় সবকটি আন্তর্জাতিক কাগজই লিখেছে ১৯৬৩ সালে সুচিত্রা সেন মস্কো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উত্সবে রৌপ্য পদক পান। আর সেইবছর স্বর্ণপদক পান ফেডরিকো ফেলেনি।