সূর্যের সঙ্গে দেখা হলে বাঁচবে কি ইসন?
সূর্যের সঙ্গে দেখা হলে কি বাঁচবে ধূমকেতু? সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন জ্যোতির্বিদরা। গ্রিনিচ টাইম অনুযায়ী বৃহস্পতিবার সন্ধে ৬টা ৩৫ মিনিটে সূর্যের কাছাকাছি আসছে ধুমকেতু ইসন। জ্যোতির্বিদরা ইসনকে শক্তিশালী কমেট অফ দ্য সেঞ্চুরি মনে করছেন। তবে আকাশে দেখা যাওয়ার আগেই সূর্যের তাপ আর মাধ্যাকর্ষণ শক্তিকে হারাতে পারবে কি না সেই উত্তর এখন খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা।
সূর্যের সঙ্গে দেখা হলে কি বাঁচবে ধূমকেতু? সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন জ্যোতির্বিদরা। গ্রিনিচ টাইম অনুযায়ী বৃহস্পতিবার সন্ধে ৬টা ৩৫ মিনিটে সূর্যের কাছাকাছি আসছে ধুমকেতু ইসন। জ্যোতির্বিদরা ইসনকে শক্তিশালী কমেট অফ দ্য সেঞ্চুরি মনে করছেন। তবে আকাশে দেখা যাওয়ার আগেই সূর্যের তাপ আর মাধ্যাকর্ষণ শক্তিকে হারাতে পারবে কি না সেই উত্তর এখন খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা।
ব্রিটেনের জর্ডেল ব্যাঙ্ক অবজারভেটরির অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর অধ্যাপক টিম ও`ব্রায়েন জানালেন, আগুনের মধ্যে বরফের গোলা ছোঁড়ার মত ব্যাপার। ইসনের বাঁচা কঠিন। তবে ইসন আকারে খুব বড় এবং খুব তাড়াতাড়ি বিচরণ করে। তাই সূর্যের কাছাকাছি বেশিক্ষণ থাকবে না। কিন্তু পুরো ব্যাপারটাই অনুমান নির্ভর। সৌরমণ্ডলের একেবারে দূর প্রান্তের বরফ ঠান্ডা এলাকা উর্ট ক্লাউড থেকে এসেছে ধুমকেতু ইসন। এখন ঘণ্টায় ১০ লক্ষ কিলোমিটারেরও বেশি গতিতে সূর্যের দিকে এগোচ্ছে ধুমকেতু। সূর্যেকে মাত্র ১২ লক্ষ কিলোমিটার দূরত্ব থেকে অতিক্রম করবে ইসন।
বিজ্ঞানীদের আশঙ্কা শেষ পর্যন্ত হয়তো ধুমকেতু লভজয়ের মতোই ধ্বংস হয়ে যাবে ইসন। ২০১১ সালে সূর্যের কক্ষপথের কাছে এসে ধ্বংস হয়ে যায় লভজয়। আশা করা হচ্ছে হয়তো বৃহত্ আকারের জন্যই বেঁচে যাবে ইসন।