বর্ধমানের মঙ্গলকোটে জঙ্গি তৈরির কারখানা ঘুরে দেখল ২৪ ঘণ্টা
শিক্ষার নামে, জেহাদি আদর্শে মগজ ধোলাই। সঙ্গে বিস্ফোরক তৈরির প্রশিক্ষণ। খাগড়াগড় বিস্ফোরণের তদন্তে খোঁজ মিলেছে এমনই বহু অনুমোদনহীন ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের। বর্ধমানের মঙ্গলকোটে, তেমনই একটি জঙ্গি তৈরির কারখানা ঘুরে দেখলেন, ২৪ ঘণ্টার প্রতিনিধি। শিমুলিয়া গ্রাম থেকে সিজার মণ্ডলের এক্সক্লুসিভ রিপোর্ট।
ওয়েব ডেস্ক: শিক্ষার নামে, জেহাদি আদর্শে মগজ ধোলাই। সঙ্গে বিস্ফোরক তৈরির প্রশিক্ষণ। খাগড়াগড় বিস্ফোরণের তদন্তে খোঁজ মিলেছে এমনই বহু অনুমোদনহীন ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের। বর্ধমানের মঙ্গলকোটে, তেমনই একটি জঙ্গি তৈরির কারখানা ঘুরে দেখলেন, ২৪ ঘণ্টার প্রতিনিধি। শিমুলিয়া গ্রাম থেকে সিজার মণ্ডলের এক্সক্লুসিভ রিপোর্ট।
কে ইউসুফ? স্পষ্ট ধারনা নেই গ্রামবাসীদের। শুধু জানেন, বছর পাঁচেক আগে ধারকরা জমিতে গড়ে উঠেছিল এই দুর্ভেদ্য দুর্গ। এই ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বাংলাদেশের মৌলবাদী সংগঠন জামাত-উল-মুজাহিদিনের যোগাযোগের স্পষ্ট প্রমাণ পেয়েছেন তদন্তকারীরা। উদ্ধার হয়েছে কম্পিউটারের ডোঙ্গল, তাতাল, তারকাটার যন্ত্র, জেহাদি পত্রিকা। তদন্তকারীরা জানাচ্ছেন, গরিবঘরের ছেলে মেয়েদের কাছে টানতে দুবেলা ভরপেট খাবারের প্রলোভনই যথেষ্ট। <<কিন্তু, জামাতের জেহাদি আদর্শে কেন আকৃষ্ট হলেন বাংলাদেশের ছেলেমেয়েরা? এখানেই উঠে আসছে দারিদ্রের প্রশ্ন। শুধু শিমুলিয়া নয়, রাজ্যের জেলায় জেলায় এই কৌশলেই চলছে জঙ্গি তৈরির বহু কারখানা।