প্রতিদ্বন্দী নেতা দীপক বসুকে ভোটে হারিয়ে নদিয়া জেলার সভাধিপতি রয়ে গেলেন বাণী রায়ই

কাজ হল না দলের শীর্ষ নেতাদের নির্দেশেও। শেষ পর্যন্ত প্রতিদ্বন্দী নেতা দীপক বসুকে ভোটে হারিয়ে নদিয়া জেলার সভাধিপতি রয়ে গেলেন বাণী রায়ই। এবার বিধানসভা নির্বাচনে রানাঘাট মহকুমার ৩টি আসনের মধ্যে দুটিতে জয়ী হন কংগ্রেস প্রার্থীরা। অন্য আসনটি জিতে নেয় সিপিএম।

Updated By: Jun 14, 2016, 05:06 PM IST
প্রতিদ্বন্দী নেতা দীপক বসুকে ভোটে হারিয়ে নদিয়া জেলার সভাধিপতি রয়ে গেলেন বাণী রায়ই

ওয়েব ডেস্ক: কাজ হল না দলের শীর্ষ নেতাদের নির্দেশেও। শেষ পর্যন্ত প্রতিদ্বন্দী নেতা দীপক বসুকে ভোটে হারিয়ে নদিয়া জেলার সভাধিপতি রয়ে গেলেন বাণী রায়ই। এবার বিধানসভা নির্বাচনে রানাঘাট মহকুমার ৩টি আসনের মধ্যে দুটিতে জয়ী হন কংগ্রেস প্রার্থীরা। অন্য আসনটি জিতে নেয় সিপিএম।

নদিয়া জেলায় দলের এই ফলাফলে ক্ষুব্ধ হন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পরে দলীয় বৈঠকে জেলা পরিষদের সভাধিপতির পদ থেকে বাণী রায়কে সরিয়ে দেওয়ার কথা ওঠে। নদিয়া জেলা পরিষদে মোট আসন ৪৭। এর মধ্যে ২৭টি আসন তৃণমূলের দখলে। বামসহ বিরোধীদের আসনসংখ্যা ২০। এদিন বাণী রায়কে সরানোর উদ্দেশ্যে ভোটাভুটি হয় জেলা পরিষদেই। ভোটের শেষে দেখা যায় বাণী রায় ২৭টি ভোটই পেয়েছেন।

অন্যদিকে তৃণমূলেরই আরেক প্রার্থী দীপক বসু পেয়েছেন ১৮টি ভোট। ফলে দলীয় নেতৃত্বের আপত্তি সত্ত্বেও জেলা সভাধিপতি রয়ে গেলেন বাণী রায়। তাহলে দীপক বসুর পক্ষে ১৮টি ভোট এল কোথা থেকে? তৃণমূলের অন্তর্দ্বন্দ্ব উস্কে দিতে বিরোধীরাই দীপক বসুকে ভোট দিয়েছেন বলে অনুমান। এদিন ভোটাভুটিতে গরহাজির ছিলেন দুজন।

.