বাঁকুড়ায় বুনো হাতির হানা ঠেকাতে আনা হল কুনকি হাতি

বুনো হাতির হানা ঠেকাতে ও জঙ্গলের বনজ সম্পদে নজরদারির জন্য বাঁকুড়ায় আনা হল দুটি কুনকি হাতি। বুধবার সন্ধেয় জলদাপাড়া থেকে বাসুদেবপুর বিট অফিসে আনা হয় পৃথ্বীরাজ ও মুক্তিরানিকে। প্রতিবছরই দলমা পাহাড় থেকে বাঁকুড়ার সমতলে নেমে আসে হাতিদের বড়সড় একটি দল। তাদের একাংশ দলমায় ফিরে গেলেও কয়েকটি থেকে যায় দলছুট হিসেবে। এখন সে ধরনের হাতির সংখ্যা ৩০।
বছরভর জঙ্গল সংলগ্ন গ্রামগুলিতে লেগে থাকে এই সব হাতির উত্পাত। বাড়ে ক্ষয়ক্ষতি। হাতির হানায় মৃত্য হয় অনেকের। ফলে বন দফতরের ওপর ক্ষোভ বাড়ে বাসিন্দাদের। সম্প্রতি বাঁকুড়ার বিভিন্ন এলাকায় কয়েকটি হাতির মৃত্যুতে উদ্বেগ আরও বেড়েছে বন দফতরের। উত্পাত ঠেকাতে দলছুটদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে বাগে আনতেই ব্যবহার করা হবে পৃথ্বীরাজ ও মুক্তিরানীকে। জানানো হয়েছে বন দফতরের তরফে।