বন্ধ হওয়ার মুখে শতাব্দীপ্রাচীন বিজি প্রেস
বন্ধ হওয়ার মুখে শতাব্দীপ্রাচীন বিজি প্রেস। তিন মাসের মধ্যে আলিপুরের ইউনিট বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত প্রায় পাকা হয়ে গিয়েছে। তবে আলিপুরে কর্মরত ৪৬০ জন কর্মীর মধ্যে কোনও কর্মীরই চাকরি যাবে না বলে শিল্প ও বাণিজ্য দফতর সূত্রে খবর। কর্মীরা স্বেচ্ছাবসর নেওয়ার আবেদন জানাতে পারবেন। স্বেচ্ছাবসর না নিলে তাঁদের রাজ্য সরকারের অন্যান্য দফতরে বদলি করে দেওয়া হবে।
ওয়েব ডেস্ক: বন্ধ হওয়ার মুখে শতাব্দীপ্রাচীন বিজি প্রেস। তিন মাসের মধ্যে আলিপুরের ইউনিট বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত প্রায় পাকা হয়ে গিয়েছে। তবে আলিপুরে কর্মরত ৪৬০ জন কর্মীর মধ্যে কোনও কর্মীরই চাকরি যাবে না বলে শিল্প ও বাণিজ্য দফতর সূত্রে খবর। কর্মীরা স্বেচ্ছাবসর নেওয়ার আবেদন জানাতে পারবেন। স্বেচ্ছাবসর না নিলে তাঁদের রাজ্য সরকারের অন্যান্য দফতরে বদলি করে দেওয়া হবে।
আরও পড়ুন- বন্ধ হতে চলেছে শহরের নামী এই হোমিওপ্যাথি হাসপাতাল- কলেজ
আলিপুরের সার্ভে বিল্ডিংয়ের পাশে স্বাধীনতা পূর্ববর্তী সময়ে এশিয়ার বৃহত্তম ছাপাখানা বন্ধ হলেও রাজভবন, কাদাপাড়া, কোচবিহার বা দার্জিলিংয়ের বিজি প্রেসের কোনও ইউনিট বন্ধ হচ্ছে না। কেন বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে আলিপুরে বিজি প্রেসের ইউনিট?
শিল্প ও বাণিজ্য দফতর সূত্রে খবর, আধুনিক যন্ত্রপাতি না থাকায় কয়েক বছর ধরেই ধুঁকছে আলিপুরের বিজি প্রেস ইউনিট। আগে সরকারি কাজের অধিকাংশ এখানে হলেও, এখন বেশিরভাগটাই হয় সরস্বতী প্রেসে। সে কারণে আলিপুরের রুগ্ন বিজি প্রেসকে বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।