বুক চিতিয়ে ভোট দেওয়া, এই প্রথমবার
এতদিন ঠিকানা ছিল কেয়ার অব বাংলাদেশ।এবার ওরা ভারতীয় নাগরিক। প্রথমবার ভোট দেবেন দিনহাটার ছিটমহলের বাসিন্দারা। অভাব অভিযোগ আছে। পূরণ বয়নি দাবি দাওয়া। কিন্তু, তারমধ্যেও প্রথমবার দেশের নাগরিক হিসাবে ভোট দেওয়ার আনন্দে প্রহর গুনছেন সাবেক ছিটের বাসিন্দারা। সেদিনও এই জাগয়াটা ছিল বাংলাদেশ। এখন ভারত।
ওয়েব ডেস্ক: এতদিন ঠিকানা ছিল কেয়ার অব বাংলাদেশ।এবার ওরা ভারতীয় নাগরিক। প্রথমবার ভোট দেবেন দিনহাটার ছিটমহলের বাসিন্দারা। অভাব অভিযোগ আছে। পূরণ বয়নি দাবি দাওয়া। কিন্তু, তারমধ্যেও প্রথমবার দেশের নাগরিক হিসাবে ভোট দেওয়ার আনন্দে প্রহর গুনছেন সাবেক ছিটের বাসিন্দারা। সেদিনও এই জাগয়াটা ছিল বাংলাদেশ। এখন ভারত।
স্বাধীনতার পর প্রায় ৬৭টা বছর লেগে গেল স্বপন পূরণ হতে। দীর্ঘপথ হেঁটে ওরা আজ ভারতীয় নাগরিক। বাসা বদলাতে হয়নি। বদলেছে শুধু ঠিকানা। ডাকঘরে বাংলাদেশের বদলে লেখা হয় কেয়ার অব ইন্ডিয়া
এতদিন পরিচয় ছিল ছিটমহলের বাসিন্দা।এদেশ ওদের দিকে তাকাত না মুখ ফিরিয়ে নিত ওদেশও। এবার কিন্তু ভোট উত্সবে সামিল ওরাও।
তবে, সবার কাছে কিন্তু প্রথমবার নয়। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল বিভিন্ন সময়ে ভোটার কার্ড করিয়ে ভোট দেওয়ানোর ব্যবস্থা করেছে। কিন্তু, লুকিয়ে চুরিয়ে। এবার বুক চিতিয়ে ভোট দেওয়া। দেশের ঠিকানা বদল হলেও, জীবন কিন্তু বদলায়নি এতটুকু।
অনেক দাবি আছে ওঁদের। অভাব অভিযোগ আছেই।তবুও, আজ ওঁরা এদেশের নাগরিক।