বিড়াল-কুকুরের সাথে একই বেডে রোগীরা, চন্দননগর মহকুমা হাসপাতাল এখন পরিত্যক্ত বাড়ি
পরিকাঠামো বেহাল। পরিষেবা তলানিতে। ভাঙাচোরা বাড়িটি সারানো নিয়েও সরকারি টালবাহানা অব্যাহত। রোগীর চাপে কার্যত ধুঁকছে চন্দননগর মহকুমা হাসপাতাল। না, বারো ঘর এক উঠোনের কোনও এজমালি সম্পত্তি নয়। খাতায়-কলমে বাতিল বলে ঘোষিত এই ভাঙাচোরা বাড়িটিই চন্দননগর মহকুমা হাসপাতাল। বেশিরভাগ বেডেই রোগীর সংখ্যা দুই। বিড়াল-কুকুরের অবাধ মুক্তাঞ্চল এই হাসপাতালে কর্মীরাও স্বস্তিতে নেই।
ওয়েব ডেস্ক:পরিকাঠামো বেহাল। পরিষেবা তলানিতে। ভাঙাচোরা বাড়িটি সারানো নিয়েও সরকারি টালবাহানা অব্যাহত। রোগীর চাপে কার্যত ধুঁকছে চন্দননগর মহকুমা হাসপাতাল। না, বারো ঘর এক উঠোনের কোনও এজমালি সম্পত্তি নয়। খাতায়-কলমে বাতিল বলে ঘোষিত এই ভাঙাচোরা বাড়িটিই চন্দননগর মহকুমা হাসপাতাল। বেশিরভাগ বেডেই রোগীর সংখ্যা দুই। বিড়াল-কুকুরের অবাধ মুক্তাঞ্চল এই হাসপাতালে কর্মীরাও স্বস্তিতে নেই।
রোগী র স্বজনদের অভিজ্ঞতা শুনলে তাজ্জব বনে যেতে হয়। শুধু রোগী, কিংবা তাদের পরিজনরাই নন। বিপজ্জনক বলে চিহ্নিত বাড়িতে চালু হাসপাতাল নিয়ে এলাকাবাসীও উদ্বিগ্ন।
বাইক আর সাইকেলের দাপটে হাসপাতালে ঢোকাই দায়। নতুন বাড়িতে হাসপাতাল উঠে গেলেও এই জুলুমের অবসান কি আদৌ হবে, উঠছে প্রশ্ন।পরিষেবা নিয়ে বিভিন্ন অভিযোগের জবাবে অবশ্য জেলা স্বাস্থ্যকর্তারা মুখ খুলতে চাননি।