এনসেফেলাইটিসে উত্তরবঙ্গে মৃত ১০৮
এনসেফেলাইটিসের লক্ষণ নিয়ে প্রতিদিনই বহু রোগী ভর্তি হচ্ছেন জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতালে। তবে রোগীর চাপ সামলাতে রীতিমত হিমসিম খাচ্ছেন চিকিতসক, নার্স এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা। পরিকাঠামোর অভাবে রোগীদের চিকিতসা ঠিক মত হচ্ছে না বলে অভিযোগ। এনসেফেলাইটিসের লক্ষণ নিয়ে ভর্তি এবং অন্য রোগীদের একই বেডে রেখে চিকিতসা চলছে। হাসপাতালে আলাদা কোনও আইসোলেশান ওয়ার্ড নেই। চারটি মাত্র আইসোলেশান বেড রয়েছে। সেগুলি আবার রাখা হয়েছে অন্য রোগীদের শয্যার পাশেই।
![এনসেফেলাইটিসে উত্তরবঙ্গে মৃত ১০৮ এনসেফেলাইটিসে উত্তরবঙ্গে মৃত ১০৮](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2014/07/23/27053-laktown.jpg)
জলপাইগুড়ি: এনসেফেলাইটিসের লক্ষণ নিয়ে প্রতিদিনই বহু রোগী ভর্তি হচ্ছেন জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতালে। তবে রোগীর চাপ সামলাতে রীতিমত হিমসিম খাচ্ছেন চিকিতসক, নার্স এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা। পরিকাঠামোর অভাবে রোগীদের চিকিতসা ঠিক মত হচ্ছে না বলে অভিযোগ। এনসেফেলাইটিসের লক্ষণ নিয়ে ভর্তি এবং অন্য রোগীদের একই বেডে রেখে চিকিতসা চলছে। হাসপাতালে আলাদা কোনও আইসোলেশান ওয়ার্ড নেই। চারটি মাত্র আইসোলেশান বেড রয়েছে। সেগুলি আবার রাখা হয়েছে অন্য রোগীদের শয্যার পাশেই।
উত্তরবঙ্গের সবকটি ব্লক হাসপাতাল থেকে রোগীদের রক্তের নমুনা পাঠানো হচ্ছে উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। সেখান থেকে রিপোর্ট এসে হাসপাতালে পৌছতেই কেটে যাচ্ছে বেশ কয়েকদিন। ফলে রোগীদের কী ধরনের চিকিত্সা হবে তা জানতে সমস্যায় পড়ছেন চিকিতসকরা। আজ দুপুরে পুণে ইন্সটিটিউট অব ভাইরোলজির প্রতিনিধিরা জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতাল পরিদর্শনে এসেছেন।