হুগলির আদিসপ্তগ্রামে শুরু হয়েছে মাছের মেলা
হুগলির আদিসপ্তগ্রামে শুরু হয়েছে মাছের মেলা। প্রতিবছর পয়লা মাঘ মেলা বসে কৃষ্ণপুরে । রুই, কাতলা, ভেটকি, শোলসহ নানা মাছের পসরা সাজিয়ে বসেছেন ব্যবসায়ীরা। মেলায় এসে মাছ কিনে রান্না করে খাচ্ছেন সকলে। মাছের মেলা। না, মেলা না বলে বরং মাছ মেলার পিকনিক বললেও বাড়িয়ে বলা হয়না। আদিসপ্তগ্রামের কৃষ্ণপুরে মাঘ মাসের প্রথম দিনটিতে তাই সকাল থেকেই হরেক রকম মাছের পসরা নিয়ে হাজির মাছ ব্যবসায়ীরা। সপরিবারে মেলায় এসে পছন্দসই মাছ কিনছেন মানুষ। এরপর মেলা থেকেই সরঞ্জাম কিনে স্থানীয় বাগানে চলে রান্নার প্রস্তুতি।
ওয়েব ডেস্ক: হুগলির আদিসপ্তগ্রামে শুরু হয়েছে মাছের মেলা। প্রতিবছর পয়লা মাঘ মেলা বসে কৃষ্ণপুরে । রুই, কাতলা, ভেটকি, শোলসহ নানা মাছের পসরা সাজিয়ে বসেছেন ব্যবসায়ীরা। মেলায় এসে মাছ কিনে রান্না করে খাচ্ছেন সকলে। মাছের মেলা। না, মেলা না বলে বরং মাছ মেলার পিকনিক বললেও বাড়িয়ে বলা হয়না। আদিসপ্তগ্রামের কৃষ্ণপুরে মাঘ মাসের প্রথম দিনটিতে তাই সকাল থেকেই হরেক রকম মাছের পসরা নিয়ে হাজির মাছ ব্যবসায়ীরা। সপরিবারে মেলায় এসে পছন্দসই মাছ কিনছেন মানুষ। এরপর মেলা থেকেই সরঞ্জাম কিনে স্থানীয় বাগানে চলে রান্নার প্রস্তুতি।
এই মেলার একটা ইতিহাস রয়েছে। কেউ বলে মেলার বয়স আড়াইশো বছর। কারুর মতে আবার মেলার বয়স চারশো বছর। শোনা যায় চৈতন্য মহাপ্রভুর প্রধান শিষ্য বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী নীলাচল থেকে ফেরার পথে একদিন রাত কাটান। বৈষ্ণব হয়েও ওইদিন মাছের ঝোল দিয়ে প্রম তৃপ্তিতে ভাত খেয়েছিলেন। প্রাথমিকভাবে বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের মানুষ মেলা শুরু করলেও এখন মাছ মেলায় যান সকলেই। মাত্র একদিনের জন্য বসে এই মেলা।