দেখা মিলল ইলিশের
আসছে না আসছে না করেও অবশেষে দেখা মিলেছে রূপোলী শস্যের। গত দুদিনে দিঘার মোহনায় ধরা পড়েছিল প্রায় ৬০ টন ইলিশ। রবিবার ফের মত্স্যজীবীদের জালে উঠল ৪০ টন ইলিশ। পাশাপাশি খেজুরি, মন্দারমনি, শঙ্করপুর, পেটুয়া, জলদা সহ পূর্ব মেদিনীপুরের বিভিন্ন মত্স্যবন্দরে আরও ৫০ টন ইলিশ ধরা পড়েছে। ফলে রবিবার পর্যন্ত এই অঞ্চলে ধরা পড়ল ১৫০ টন ইলিশ।
আসছে না আসছে না করেও অবশেষে দেখা মিলেছে রূপোলী শস্যের। গত দুদিনে দিঘার মোহনায় ধরা পড়েছিল প্রায় ৬০ টন ইলিশ। রবিবার ফের মত্স্যজীবীদের জালে উঠল ৪০ টন ইলিশ। পাশাপাশি খেজুরি, মন্দারমনি, শঙ্করপুর, পেটুয়া, জলদা সহ পূর্ব মেদিনীপুরের বিভিন্ন মত্স্যবন্দরে আরও ৫০ টন ইলিশ ধরা পড়েছে। ফলে রবিবার পর্যন্ত এই অঞ্চলে ধরা পড়ল ১৫০ টন ইলিশ। অথচ তারপরেও স্থানীয় বাজারগুলিতে দাম কিন্তু কমছে না। কাঁথি, এগরা, হলদিয়া কিম্বা তমলুকের বাজারে ইলিশের দাম সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরেই। পাঁচশো থেকে সাতশো গ্রাম ওজনের ইলিশ বিকোচ্ছে ৫০০ থেকে ৭০০ টাকায়। সাতশো থেকে এক কেজির নিচে ইলিশগুলি বিক্রি হচ্ছে ৭০০ থেকে ৮০০ টাকায়। এক কেজির উপরে হলেই দাম হাজার টাকার উর্দ্ধে।
বিক্রেতাদের অভিযোগ, যেখানে ট্রলারগুলি এসে ভিড়ছে, সেখানে ইলিশের দাম অনেক কম। মত্সজীবীদেরও অভিযোগ, বাজারে যে দামে ইলিশ বিকোচ্ছে, সেই হারে দাম পাচ্ছেন না তাঁরা। দিঘা মোহনা, শৌলা, পেটুয়া সব বিভিন্ন মত্স্য বন্দরে ৫০০ থেকে ৭০০ গ্রামের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকায়। সাতশো গ্রামের বেশি ওজনের ইলিশের দাম ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা। কোথাও বা আরও কম।
এমন মেঘলা আকাশ আর ইলসেগুঁড়ি বৃষ্টি থাকলে, আগামী কয়েকদিনে দিঘায় আরও বেশি রূপোলি শস্য। জালে ওঠার সম্ভাবনা। সেই আশাতেই আরও বেশি সংখ্যক ট্রলার পাড়ি দিচ্ছে ইলিশের খোঁজে।
জালে উঠছে ইলিশ। তাই বাড়ছে আমদানি। এখন দাম কবে কমবে, সেই অপেক্ষাতেই আম বাঙালী।