বহু অপেক্ষার কামদুনি ধর্ষণকাণ্ডের রায় দিতে চলেছে নগর দায়রা আদালত
আড়াই বছর পার। এবার বহু অপেক্ষার কামদুনি ধর্ষণকাণ্ডের রায় দিতে চলেছে নগর দায়রা আদালত। দোষীদের সর্বোচ্চ সাজার দাবিতে কামদুনির ধারাবাহিক আন্দোলন রাজ্যে এখন প্রতিবাদের আরেক নাম। আড়াই বছরে কতটা বদল হয়েছে কামদুনির? সরকারি প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়নই বা হল কতটা, খোঁজ নিল চব্বিশ ঘণ্টা। কামদুনি মোড়ে ধর্ষিতার সড়ক-ফলকটির নিচে জমে আছে দীর্ঘদিনের মলিন মোম। এই স্মরণ-বেদিতেই প্রতি মাসে শপথ নিত কামদুনি। ফাঁসি চাই ফাঁসি চাই স্লোগান দিত টুম্পা-মৌসুমিরা।
ওয়েব ডেস্ক: আড়াই বছর পার। এবার বহু অপেক্ষার কামদুনি ধর্ষণকাণ্ডের রায় দিতে চলেছে নগর দায়রা আদালত। দোষীদের সর্বোচ্চ সাজার দাবিতে কামদুনির ধারাবাহিক আন্দোলন রাজ্যে এখন প্রতিবাদের আরেক নাম। আড়াই বছরে কতটা বদল হয়েছে কামদুনির? সরকারি প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়নই বা হল কতটা, খোঁজ নিল চব্বিশ ঘণ্টা। কামদুনি মোড়ে ধর্ষিতার সড়ক-ফলকটির নিচে জমে আছে দীর্ঘদিনের মলিন মোম। এই স্মরণ-বেদিতেই প্রতি মাসে শপথ নিত কামদুনি। ফাঁসি চাই ফাঁসি চাই স্লোগান দিত টুম্পা-মৌসুমিরা।
এই দেড় কিলোমিটার রাস্তা আড়াই বছরে বদলে যাওয়ার কথা ছিল। রাস্তার হাল এখন আগের থেকেও খারাপ। কথা ছিল অনেক। কামদুনির গর্জন চাপা দিতে উন্নয়নের ঢালাও প্রতিশ্রুতি হাতিয়ার ছিল শাসকের। আড়াই বছরে তা হলে কী পেল ধর্ষিতার এই গ্রাম? ধর্ষণকাণ্ডের পর পরই কামদুনির রাস্তায় আলো দেওয়ার ঘোষণী হয়েছিল। আড়াই বছর পর রায় ঘোষণার আগে এখন বাতিস্তম্ভ বসছে কামদুনির রাস্তায়। আলো জ্বলবে কবে, ঠিক নেই। আল্দোলন, প্রতিবাদ, লড়াই ঢের হয়েছে। এবার তো বিচার পেতে চলেছে কামদুনি।