কেএলও সদস্যদের দলে টানতে চেয়েছিল মাওবাদীরা
উত্তরবঙ্গে প্রভাব বিস্তার করতে কেএলও সদস্যদের দলে টানতে চেয়েছিল মাওবাদীরা। কেএলও-র কমান্ডার-ইন-চিফ টম অধিকারী নিজেই একথা জানিয়েছেন। তাঁর দাবি, জলপাইগুড়ি কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারের ভিতর কেএলও সদস্যদের হাতে রেড বুক তুলে দিয়েছিলেন মাওবাদী বন্দিরা। উত্তরবঙ্গে সংগঠন তৈরিতে কামতাপুরী জঙ্গিদের কাজে লাগাতে চাইছে মাওবাদীরা।
উত্তরবঙ্গে প্রভাব বিস্তার করতে কেএলও সদস্যদের দলে টানতে চেয়েছিল মাওবাদীরা। কেএলও-র কমান্ডার-ইন-চিফ টম অধিকারী নিজেই একথা জানিয়েছেন। তাঁর দাবি, জলপাইগুড়ি কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারের ভিতর কেএলও সদস্যদের হাতে রেড বুক তুলে দিয়েছিলেন মাওবাদী বন্দিরা। উত্তরবঙ্গে সংগঠন তৈরিতে কামতাপুরী জঙ্গিদের কাজে লাগাতে চাইছে মাওবাদীরা। বামফ্রন্ট সরকারের আমলেই এই অভিযোগ উঠেছিল। দুহাজার তিনে ভুটানে সেনা অভিযানের জেরে কেএলও জঙ্গিদের জেলবন্দি হওয়ার সময় এবিষয়ে সতর্কবার্তা দিয়েছিলেন গোয়েন্দারা। মুক্তি পাওয়ার পর এবার, সেকথা স্বীকার করে নিলেন কেএলও-র কমান্ডার-ইন-চিফ তথা সংগঠনের আলোচনাপন্থী নেতা টম অধিকারী। তাঁর দাবি, জলপাইগুড়ি কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারের ভিতর কেএলও সদস্যদের হাতে রেড বুক তুলে দিয়েছিলেন মাওবাদী বন্দিরা। টম অধিকারীর দাবি, মাওবাদীদের সঙ্গে কখনই তাঁরা হাত মেলাননি। অস্ত্রের মাধ্যমে নয়। বর্তমানে গণতান্ত্রিক পথেই সমস্যা সমাধানে, দাবি আদায়ে উদ্যোগী হয়েছেন কেএলও-র আলোচনাপন্থী নেতারা।