সিঙ্গুরে মমতার বৈঠকে আমন্ত্রণ না পেলে যাবেন না রবীন্দ্রনাথ

দলের অস্বস্তি আরও বাড়ালেন রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য। তৃণমূলের বিদ্রোহী এই মাস্টারমশাই জানিয়ে দিলেন, আমন্ত্রণ না পেলে তিনি সিঙ্গুরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন না। এখনও মুখ্যমন্ত্রীর সভায় যাওয়ার আমন্ত্রণ তিনি পাননি বলেও তৃণমূলের বর্ষীয়াণ এই নেতা জানিয়েছেন। প্রসঙ্গত, কাল শুক্রবার হুগলি জেলার প্রশাসনিক বৈঠকে যোগ দিতে সিঙ্গুর যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ তার আগে রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যের এই বিস্ফোরক মন্তব্যে সমস্যায় তৃণমূল কংগ্রেস।

Updated By: Nov 29, 2012, 01:37 PM IST

দলের অস্বস্তি আরও বাড়ালেন রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য। তৃণমূলের বিদ্রোহী এই মাস্টারমশাই জানিয়ে দিলেন, আমন্ত্রণ না পেলে তিনি সিঙ্গুরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন না। এখনও মুখ্যমন্ত্রীর সভায় যাওয়ার আমন্ত্রণ তিনি পাননি বলেও তৃণমূলের বর্ষীয়াণ এই নেতা জানিয়েছেন। প্রসঙ্গত, কাল শুক্রবার হুগলি জেলার প্রশাসনিক বৈঠকে যোগ দিতে সিঙ্গুর যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ তার আগে রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যের এই বিস্ফোরক মন্তব্যে সমস্যায় তৃণমূল কংগ্রেস।
প্রসঙ্গত, গতকাল রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যর মন্তব্য নিয়ে রাজ্য রাজনীতি সরগরম হয়েছিল। সিঙ্গুরের মাস্টারমশাই বলেছিলেন, মুখ্যমন্ত্রী লড়াকু নেত্রী হতে পারেন, কিন্তু কখনই আদর্শ নন। তাই কৃষি দফতরে নিজের ঘরে মুখ্যমন্ত্রীর ছবি রাখার কোনও প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেননি। সোমবার এক সাক্ষাত্‍‍কারে এই বিস্ফোরক মন্তব্য করেন সদ্য কৃষি দফতর হারানো মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য। একইভাবে বলেছেন, ৩ ডিসেম্বর, সিঙ্গুরে মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক সভায় যাওয়া খুব প্রয়োজনীয় নয়। কারণ এইধরনের বৈঠকগুলিতে একতরফা সিদ্ধান্ত হয়। তাছাড়া তাঁকে কী হিসাবে ডাকা হচ্ছে, তার ওপর যাওয়া- না যাওয়া নির্ভর করছে বলেও জানিয়েছেন রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য।
তোলাবাজিতে যুক্ত তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা। মুখ্যমন্ত্রী সবই জানেন। সেকারণেই বারবার সতর্ক করছেন তিনি। সোমবার এই বিস্ফোরক মন্তব্য করেন কৃষি দফতর হারানো মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য। চাকরি থেকে শুরু করে ঠিকাদারি, সব ক্ষেত্রেই দলের গুরুত্বপূর্ণ নেতা-কর্মীরা টাকা আদায় করে। এব্যাপারে তাঁর কাছে বিশ্বস্তসূত্রে খবর রয়েছে বলেও জানান রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য।

.