ঐতিহ্য আর প্রাচীনত্বের ছোঁয়া রাজবাড়ির পুজোয়
ঐতিহ্য আর প্রাচীনত্বের ছোঁয়া রাজবাড়ির পুজোয়। রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের আমল থেকেই চলছে কৃষ্ণনগর রাজবাড়ির পুজো। বর্তমানে পুজো করেন রাজা সোমেশচন্দ্র রায়। পুজোর চারদিন আমজনতার জন্য খোলা থাকে রাজবাড়ির দরজা। অন্য সময় ঢোকা যায় না।

ওয়েব ডেস্ক: ঐতিহ্য আর প্রাচীনত্বের ছোঁয়া রাজবাড়ির পুজোয়। রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের আমল থেকেই চলছে কৃষ্ণনগর রাজবাড়ির পুজো। বর্তমানে পুজো করেন রাজা সোমেশচন্দ্র রায়। পুজোর চারদিন আমজনতার জন্য খোলা থাকে রাজবাড়ির দরজা। অন্য সময় ঢোকা যায় না।
আরও পড়ুন মুম্বইয়ের মুখার্জি বাড়ির পুজোয় একেবারে চাঁদের হাট
পাঁচশো বছরের বেশি সময় ধরে পূজিত কোচবিহারের রক্তবর্ণা বড়দেবী। কোচ রাজবংশের মহারাজা নরনারায়ণের স্বপ্নাদেশে পাওয়া দেবী দুর্গা কোচবিহারের বড়দেবী। বড়দেবীর বাহন বাঘ। কোচিবহারের কালজানি এলাকার একটি পরিবারের প্রতিনিধি আঙুল চিরে রক্ত দেন আজও। কাঁথি রাজবাড়ির পুজোর বয়স সাড়ে তিনশো বছর। জেলেরা কীর্তন গান। আতস কাচ দিয়ে জ্বালানো হয় হোমের আগুন। অষ্টমী নয়, নবমীতে কুমারী পুজো হয় উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জের দুর্গাপুরের ভূপালপুর রাজবাড়ির পুজোয়। পুজোর বয়স প্রায় চারশো বছর। শেরশাহের আমল থেকেই এই বংশে দুর্গাপুজোর প্রচলন হয়।