রানাঘাটে সিস্টারকে গণধর্ষণ- ডাকাতিই মোটিভ ছিল, কোনও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে রাগ নয়, দাবি পুলিসের
গাঙনাপুরে সিস্টারকে গণধর্ষণকাণ্ডে উত্তাল রাজ্য। তোলপাড় পড়ে গিয়েছে গোটা দেশে। সিবিআইয়ের তদন্তভার হাতে নেওয়া এখন সময়ের অপেক্ষা। তবে তার আগে রাজ্য পুলিস ও সিআইডি-র তদন্তে উঠে এল বেশকিছু নতুন তথ্য।
ওয়েব ডেস্ক: ডাকাতিই মোটিভ ছিল। কোনও ব্যক্তিগত আক্রোশ বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে রাগ নয়। রানাঘাটে সিস্টারকে গণধর্ষণকাণ্ডের ছ- দিন পর এমনটাই দাবি করল রাজ্য পুলিস।
গাঙনাপুরে সিস্টারকে গণধর্ষণকাণ্ডে উত্তাল রাজ্য। তোলপাড় পড়ে গিয়েছে গোটা দেশে। সিবিআইয়ের তদন্তভার হাতে নেওয়া এখন সময়ের অপেক্ষা। তবে তার আগে রাজ্য পুলিস ও সিআইডি-র তদন্তে উঠে এল বেশকিছু নতুন তথ্য। সেই তথ্যই এবার এক্সক্লুসিভ চব্বিশ ঘণ্টার হাতে।
গতকাল গাঙনাপুরের কনভেন্ট স্কুলে ফের একদফা যান তদন্তকারীরা। কথা বলেন ঘটনার রাতে উপস্থিত নাইট গার্ড এবং অন্য সিস্টারদের সঙ্গে। তদন্তকারীরা অনেকটাই নিশ্চিত হয়েছেন, অন্য কোনও উদ্দেশে নয়, ডাকাতি-লুঠপাট করতেই দুষ্কৃতীরা হানা দিয়েছিল স্কুলে।
পুলিসের বক্তব্য, গাঙনাপুরে ওই রাতের গোটা ঘটনাক্রম তাঁরা অনেকটাই পুনর্নিমাণ করতে পেরেছেন। সেটা করতে গিয়ে তাঁদের মনে হয়েছে, ন-জনের দুষ্কৃতীদল রেললাইন লাগোয়া স্কুলের পিছনের পাঁচিল টপকে ঢুকেছিল। যদিও স্কুল সম্পর্কে আগে আগে কোনও তথ্য তাদের কাছে ছিল না। সেই কারণেই তিনটি দলে ভাগ হয়ে, স্কুলজুড়ে এদিক-সেদিক খোঁজাখুজি শুরু করে তারা। পুলিসের দাবি, প্রাথমিকভাবে কিছুই হাতে আসেনি ডাকাতদলের। কিছু না পাওয়ার আক্রোশ থেকেই সম্ভবত সিস্টারের ওপর নির্যাতন।