শিলিগুড়িতে ৭ ঘণ্টার চেষ্টায় বাগে আসল বৈকুন্ঠপুর ফরেস্টের হাতি
প্রায় ৭ ঘণ্টার চেষ্টায় শিলিগুড়ি শহরে ঢুকে পড়া হাতিকে বাগে আনলেন বনকর্মীরা। সিটি প্লাজার কাছে রয়েছে হাতিটি। তাকে তৃতীয় ঘুমপাড়ানি ইঞ্জেকশন দিয়েছেন বনকর্মীরা। পায়ে শিকল পড়ানো হয়েছে। আনা হচ্ছে কুনকি হাতি। বনকর্তাদের অভিযোগ, জনতার ভিড়েই হাতিটিকে নিরাপদে বের করা যাচ্ছে না। কৌতুহলী জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে লাঠি চালিয়েছে পুলিস। ক্রেনে করে হাতিকে ট্রাকে তোলা হয়েছে। নিয়ে যাওয়া হবে সুকমা।
ওয়েব ডেস্ক: প্রায় ৭ ঘণ্টার চেষ্টায় শিলিগুড়ি শহরে ঢুকে পড়া হাতিকে বাগে আনলেন বনকর্মীরা। সিটি প্লাজার কাছে রয়েছে হাতিটি। তাকে তৃতীয় ঘুমপাড়ানি ইঞ্জেকশন দিয়েছেন বনকর্মীরা। পায়ে শিকল পড়ানো হয়েছে। আনা হচ্ছে কুনকি হাতি। বনকর্তাদের অভিযোগ, জনতার ভিড়েই হাতিটিকে নিরাপদে বের করা যাচ্ছে না। কৌতুহলী জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে লাঠি চালিয়েছে পুলিস। ক্রেনে করে হাতিকে ট্রাকে তোলা হয়েছে। নিয়ে যাওয়া হবে সুকমা।
আজ ভোররাতে বৈকুন্ঠপুর ফরেস্ট থেকে বেরিয়ে, জঙ্গল লাগোয়া গ্রামে ঢুকে পড়ে একটি পূর্ণ বয়স্ক হাতি। গ্রামবাসীদের তাড়া খেয়ে সে তখন শিলিগুড়ি শহরে ঢুকে, তাণ্ডব চালাতে থাকে। হাতির আক্রমণে এখনও পর্যন্ত ভেঙে পড়েছে শতাধিক বাড়ি। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিস এবং বন দফতরের কর্মীরা। ফরেস্টের একটি জিপ উল্টে দেয় হাতিটি। তখন চোখে আঘাত লাগে তার। তাতে আরও ক্ষেপে ওঠে সে।
শিলিগুড়ি শহরে দাপিয়ে বেড়ানো উন্মত্ত দাঁতালকে নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালাচ্ছেন বন দফতরের কর্মীরা। তাঁদের প্রাথমিক লক্ষ্য হল হাতিটিকে বনে ফেরানো। তবে মানুষ ভিড় জমানোয় সমস্যা তৈরি হয়েছে। ২৪ ঘণ্টাকে জানিয়েছিলেন বনমন্ত্রী বিনয় বর্মন।