পাট্টা বিতর্কে জড়ালেন রাজ্যের সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী, ফলশ্রুত বিশ বাঁও জলে গ্রামের লাইব্রেরি
সরকারি জমি নিয়ে অপব্যবহারের অভিযোগ উঠল সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরার বিরুদ্ধে। সরকারি জমিতে দীর্ঘদিন রয়েছে গৌড়ীয় মঠ। সেই জমির একাংশের পাট্টা হয়ে গেল মন্ত্রীর বাবার নামে। যিনি বছর দুয়েক আগেই মারা গিয়েছেন। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, সরকারি ক্ষমতা অপব্যবহার করে সরকারি জমি দখলের।
সরকারি জমি নিয়ে অপব্যবহারের অভিযোগ উঠল সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরার বিরুদ্ধে। সরকারি জমিতে দীর্ঘদিন রয়েছে গৌড়ীয় মঠ। সেই জমির একাংশের পাট্টা হয়ে গেল মন্ত্রীর বাবার নামে। যিনি বছর দুয়েক আগেই মারা গিয়েছেন। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, সরকারি ক্ষমতা অপব্যবহার করে সরকারি জমি দখলের।
কাকদ্বীপের গণেশপুরে জাতীয় সড়কের পাশে প্রায় ছাপ্পান্ন শতক জমি। যার দাম প্রায় দু কোটি টাকা। মঠ জমি দিয়েছিল লাইব্রেরি করার জন্য। লাইব্রেরি গড়ার কাজ শুরু হতেই সামনে চলে আসে একের পর এক বিস্ফোরক তথ্য। 3296 এবং 3297, এই দুটি প্লট শালি জমি। পরিমাণ যথাক্রমে চোদ্দো শতক এবং বিয়াল্লিশ শতক। মোট এই ছাপ্পান্ন শতক জমির পাট্টা করিয়ে নেওয়া হয়েছে সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরার বাবা কালীপদ পাখিরার নামে। বিতর্ক এখানেই শেষ নয়। মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরার বাবা কালীপদ পাখিরার নামে জমির পাট্টা হয়েছে। অথচ অনেকদিন আগেই তিনি মারা গিয়েছেন। তাহলে কীভাবে একটি সরকারি খাস জমির পাট্টা তাঁর নামে করিয়ে নেওয়া হল? আর সবকিছুর জেরে আপাতত বিশ বাঁও জলে এলাকায় লাইব্রেরি গড়ার কাজ।