পুজোর আগে সাজো সাজো রবে মুকুটমণিপুর, সাজছে শুশুনিয়া, বিহারিনাথ, বিষ্ণুপুরও

বাঁকুড়ার পর্যটনকে ঢেলে সাজার উদ্যোগ। সাজিয়ে তোলা হচ্ছে মুকুটমণিপুরের পাহাড়গুলি। জলাধারের পাশেই তৈরি করা হয়েছে মুসাফিরানা নামে ভিউ পয়েন্ট। তৈরি করা হচ্ছে একাধিক পার্ক। সেজে উঠছে শুশুনিয়া, বিহারিনাথ, বিষ্ণুপুরও। পুজোর আগেই জেলাজুড়ে পর্যটনের নতুন দিশা।

Updated By: Jul 1, 2015, 10:44 AM IST
পুজোর আগে সাজো সাজো রবে মুকুটমণিপুর, সাজছে শুশুনিয়া, বিহারিনাথ, বিষ্ণুপুরও

ওয়েব ডেস্ক: বাঁকুড়ার পর্যটনকে ঢেলে সাজার উদ্যোগ। সাজিয়ে তোলা হচ্ছে মুকুটমণিপুরের পাহাড়গুলি। জলাধারের পাশেই তৈরি করা হয়েছে মুসাফিরানা নামে ভিউ পয়েন্ট। তৈরি করা হচ্ছে একাধিক পার্ক। সেজে উঠছে শুশুনিয়া, বিহারিনাথ, বিষ্ণুপুরও। পুজোর আগেই জেলাজুড়ে পর্যটনের নতুন দিশা।

মুকুটমণিপুর। কলকাতা তো বটেই, ভিনরাজ্যের পর্যটকদের কাছেও এই জায়গার কদর যথেষ্ট। কংসাবতী ও কুমারী নদীর সংযোগস্থলে মুকুটমণিপুর জলাধার আর একটি ডিয়ার পার্ক ছাড়া এতদিন সেখানে দেখার আর কিছু ছিল না। এবার প্রকৃতির রূপকে কাজে লাগিয়ে পর্যটকদের চোখে আরও আকর্ষণীয় করে তোলা হচ্ছে মুকুটমণিপুরকে। তৈরি হচ্ছে নতুন পার্ক, ভিউ পয়েন্ট। এই ভিউ পয়েন্ট থেকে দেখা যাবে গোটা জলাধার। পার্কে থাকছে বাচ্চাদের যাবতীয় খেলার সরঞ্জাম। গড়ে উঠছে ষোলোটি সরকারি কটেজ। এর মধ্যে থাকবে দুটি স্যুইট। 

কটেজগুলির নিচে থাকবে স্টল। স্টলগুলিকে একছাতার তলায় আনতে জলাধারের কাছে তৈরি হচ্ছে মার্কেট কমপ্লেক্স। প্রায় ৮৫টি স্টলে বিক্রি হবে বাঁকুড়ার বিখ্যাত কুটির শিল্পের নানা সামগ্রী। মেজিয়ার রবীন্দ্র সরোবরকে সংস্কার করে তৈরি করা হচ্ছে নতুন পর্যটন কেন্দ্র। জঙ্গলের নিস্তব্ধতা উপভোগ করার পাশাপাশি পর্যটকেরা বোটে চেপে দিনভর ঘুরে বেড়াতে পারবেন ঝিলের নিল জলে।

সবমিলিয়ে পুজোর আগে পর্যটকদের কাছে অন্যতম ডেস্টিনেশন হয়ে উঠবে বাঁকুড়া জেলা। এমনটাই দাবি জেলা প্রশাসনের।

.