তৃণমূলের দখলদারি, তোলাবাজির খেসারত দিচ্ছে রাজ্যের শিল্প, অভিযোগ বিরোধীদের
ঘটা করে শিল্প সম্মেলন ও ঝুড়ি ঝুড়ি ঘোষণাই সার। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের রিপোর্টে ফের প্রমাণিত রাজ্যের শিল্পক্ষেত্রের করুণ পরিস্থিতি। লগ্নির হিসেবে গত আর্থিক বছরে শেষ পাঁচটি রাজ্যের মধ্যে ঠাঁই পেয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। দেশে গত এক বছরে যে লগ্নি এসেছে তার মাত্র এক দশমিক তিন শতাংশ জুটেছে রাজ্যের ভাগ্যে। লগ্নি টানায় দৌড়ে প্রথম পাঁচে রয়েছে ওড়িশা, মহারাষ্ট্র, রাজস্থান, গুজরাত ও অন্ধ্রপ্রদেশ।
ওয়েব ডেস্ক: ঘটা করে শিল্প সম্মেলন ও ঝুড়ি ঝুড়ি ঘোষণাই সার। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের রিপোর্টে ফের প্রমাণিত রাজ্যের শিল্পক্ষেত্রের করুণ পরিস্থিতি। লগ্নির হিসেবে গত আর্থিক বছরে শেষ পাঁচটি রাজ্যের মধ্যে ঠাঁই পেয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। দেশে গত এক বছরে যে লগ্নি এসেছে তার মাত্র এক দশমিক তিন শতাংশ জুটেছে রাজ্যের ভাগ্যে। লগ্নি টানায় দৌড়ে প্রথম পাঁচে রয়েছে ওড়িশা, মহারাষ্ট্র, রাজস্থান, গুজরাত ও অন্ধ্রপ্রদেশ।
দখলদারি, তোলাবাজির সরকার চালাচ্ছে তৃণমূল। তারই খেসারত দিচ্ছে শিল্পক্ষেত্র। তোপ সুজন চক্রবর্তীর। শিল্পবান্ধব নয় পশ্চিমবঙ্গে এখন শিল্প বিমুখে। কটাক্ষ সিপিএম নেতার।
একের পর এক কারখানায় তালা। তার জন্যেই রাজ্য থেকে মুখ ফেরাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা। দাবি শমীক ভট্টাচার্যের। বিজেপি নেতার মতে, যখন বাংলায় শিল্পের বেহাল দশা তখন চটকদারির রাজনীতিতে ব্যস্ত তৃণমূল সরকার।
আটত্রিশ বছরের বিষাক্ত রাজনীতির খেসারত দিচ্ছে রাজ্য। দেশের শিল্প মানচিত্রে সবচেয়ে পিছিয়ে বাংলা। তোপ প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীর।
রাজ্যের এই পরিস্থিতির জন্য মূলত জমি সমস্যাকেই দায়ী করছেন বণিক সভার একাংশ। সিন্ডিকেট রাজও বিরূপ প্রভাব ফেলছে রাজ্যে শিল্প টানার ক্ষেত্রে। মত শিল্পমহলের। বড় শিল্পের অভাবে গড়ে উঠছে না মাঝারি বা ছোট শিল্পও। তবে শুধু গত আর্থিক বছরেই নয়। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের হিসেব বলছে, গত পাঁচ বছর ধরেই লগ্নির হিসেবে পশ্চিমবঙ্গ রয়েছে একেবারে পিছনের সারিতেই। গোটা দেশের মোট লগ্নির এক শতাংশ বা তার সামান্য বেশি এসেছে রাজ্যের ঝুলিতে।