সুরের আকাশে নতুন তারা অঞ্জনা
একবর্ণও হিন্দি জানে না বছর দশেকের মেয়েটি। কিন্তু একনাগাড়ে গেয়ে যেতে পারে একের পর এক হিন্দি গান। সুরের নড়নচড়ন তো একবিন্দু নেই-ই, হাজার চেষ্টা করেও বের করা যাবে না উচ্চারণের তারতম্যও। এই মেয়েই যে জিতে নেবে সেরার মুকটু তা যেন অনেক আগে থেকেই টের পাওয়া যাচ্ছিল। ১১জন প্রতিদ্বন্দ্বীকে হারিয়ে প্রথম ইন্ডিয়ান আইডল জুনিয়রের খেতাব জিতে নিলেন ব্যাঙ্গালোরের অঞ্জনা পদ্মনাভন।
একবর্ণও হিন্দি জানে না বছর দশেকের মেয়েটি। কিন্তু একনাগাড়ে গেয়ে যেতে পারে একের পর এক হিন্দি গান। সুরের নড়নচড়ন তো একবিন্দু নেই-ই, হাজার চেষ্টা করেও বের করা যাবে না উচ্চারণের তারতম্যও। এই মেয়েই যে জিতে নেবে সেরার মুকটু তা যেন অনেক আগে থেকেই টের পাওয়া যাচ্ছিল। ১১জন প্রতিদ্বন্দ্বীকে হারিয়ে প্রথম ইন্ডিয়ান আইডল জুনিয়রের খেতাব জিতে নিলেন ব্যাঙ্গালোরের অঞ্জনা পদ্মনাভন। অঞ্জনার গান শুনে এরমধ্যেই বিচারকরা তাকে তুলনা করতে শুরু করেছেন সুনিধি চৌহানের সঙ্গে।
ফাইনালে অঞ্জনার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল কলকাতার দেবাঞ্জনা মিত্র, নির্বেশ সুধাংশুভাই দাভে ও আনমোল জয়সওয়াল। রবিবার মুম্বইতে অঞ্জনার হাতে ইন্ডিয়ান আইডল জুনিয়রের ট্রফি তুলে দেন অমিতাভ বচ্চন। উচ্ছ্বসিত অঞ্জনা বলল, আমি আশাই করিনি। আমি খুব খুশি। ট্রফি ছাড়াও অঞ্জনা পেয়েছে ২৫ লক্ষ টাকা পুরস্কার, একটি নিসান মাইক্রা গাড়ি, কোটাক মহিন্দ্রার ৫ লক্ষ টাকার চেক ও হরলিকসের তরফে ২ লক্ষ টাকার চেক।
গত পয়লা জুন শুরু হয়েছিল ইন্ডিয়ান আইডল জুনিয়র। বিচারকের আসনে ছিলেন সঙ্গীত পরিচালক বিশাল-শেখর ও শ্রেয়া ঘোষাল। সঞ্চালকের ভূমিকায় ছিলেন করণ ওয়াহি ও মন্দিরা বেদী।