সমস্ত প্রতিবন্ধকতা অগ্রাহ্য করে গণতন্ত্রে অধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে ওরা
ভোটের চেনা সিলেবাসের বাইরে এ ছবি গুলো একটু অন্যরকম। বুথে বুথে অশান্তি,হিংসা বা ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ নয়। এখানে ভোটের টানে শারীরিক প্রতিবন্ধকতা ভুলে ছুটে আসেন সত্তরোর্দ্ধ বৃদ্ধা। কোমরের নীচ থেকে যার পুরোটাই পক্ষাঘাতে অসাড়। তবুও ভোট দিলেন হাসিমুখে। কেউ আবার আঙুলে কালি পেয়েও ভোট দিতে না পেরে মনের দুঃখে ফিরে গেছেন বাড়ি। কোথাও সকাল সকাল নৌকা করে দল বেঁধে ভোট দিতে বেরিয়ে পড়েছেন গ্রামের পুরুষ,মহিলা।
ভোটের চেনা সিলেবাসের বাইরে এ ছবি গুলো একটু অন্যরকম। বুথে বুথে অশান্তি,হিংসা বা ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ নয়। এখানে ভোটের টানে শারীরিক প্রতিবন্ধকতা ভুলে ছুটে আসেন সত্তরোর্দ্ধ বৃদ্ধা। কোমরের নীচ থেকে যার পুরোটাই পক্ষাঘাতে অসাড়। তবুও ভোট দিলেন হাসিমুখে। কেউ আবার আঙুলে কালি পেয়েও ভোট দিতে না পেরে মনের দুঃখে ফিরে গেছেন বাড়ি। কোথাও সকাল সকাল নৌকা করে দল বেঁধে ভোট দিতে বেরিয়ে পড়েছেন গ্রামের পুরুষ,মহিলা।
ভোটার লিস্টে নাম ছিল। ভোটার স্লিপও পেয়েছিলেন। ভোট কেন্দ্রেও যান।আঙুলে পড়ে ভোটের কালি। তবু ভোট দেওয়া হল না। ভোটার তালিকায় কিছু গন্ডগোল থাকায় ভোট না দিয়েই ফিরতে হল কোচবিহার দক্ষিণ কেন্দ্রের এক ভোটারকে।
ভোট দিতে গেলে নদী পেরোতে হয়। কুমারগ্রামের বাসিন্দারা সকাল সকাল সকাল উঠে পড়েছিলেন নৌকায়। চলল ভোট দেওয়ার পালা। আলিপুরদুয়ারের রায়ডাক নদী সকাল থেকেই সরগরম ভোটারদের হাঁকডাকে।
ভোট দেওয়ার অদম্য ইচ্ছে।সেই টানেই শারীরিক প্রতিবন্ধকতা দুরে সরিয়ে আলিপুরদুয়ারের রাজাভাতখাওয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভোট দিতে চলে এসেছিলেন সত্তরোর্দ্ধ বৃদ্ধা। গতবার ভোট দিতে পারেন নি। তাই সকাল সকাল ভোটকেন্দ্রে।