কৃত্রিম অভাব তৈরি করছেন হিমঘর মালিকরা, তাই ১৩ টাকায় আলু বিক্রি সম্ভব নয়
সরকারের বেঁধে দেওয়া দামেও পাইকারি আলু ব্যবসায়ীদের লাভ থাকবে। কিন্তু হিমঘর মালিকরা অতিরিক্ত লাভের আশায় কৃত্রিম অভাব তৈরি করেছেন। তাই হিমঘর থেকে আলু বের করতে দিচ্ছেন না। এমনই প্রতিক্রিয়া পোস্তা বাজার আলু ব্যবসায়ী সমিতির সদস্য রবীন্দ্রনাথ দের। পাইকারি আলু ব্যবসায়ীরা দাম না কমালে সরকার নির্ধারিত দামে আলু বিক্রি করা খুচরো ব্যবসায়ীদের পক্ষে সম্ভব নয় বলেও জানিয়েছেন তিনি।
সরকারের বেঁধে দেওয়া দামেও পাইকারি আলু ব্যবসায়ীদের লাভ থাকবে। কিন্তু হিমঘর মালিকরা অতিরিক্ত লাভের আশায় কৃত্রিম অভাব তৈরি করেছেন। তাই হিমঘর থেকে আলু বের করতে দিচ্ছেন না। এমনই প্রতিক্রিয়া পোস্তা বাজার আলু ব্যবসায়ী সমিতির সদস্য রবীন্দ্রনাথ দের। পাইকারি আলু ব্যবসায়ীরা দাম না কমালে সরকার নির্ধারিত দামে আলু বিক্রি করা খুচরো ব্যবসায়ীদের পক্ষে সম্ভব নয় বলেও জানিয়েছেন তিনি।
সরকারি নির্দেশ জ্যোতি আলু বিক্রি করতে হবে ১৩ টাকা কেজি দরে। এই নির্দেশে কান দিতে রাজি নন বিক্রেতারা। তাঁদের সাফ কথা, এই দামে আলু বিক্রি সম্ভব না। এই চিত্র শুধু মাত্র মানিকতলা বাজারের নয়। কলকাতার অন্যান্য বাজারেরও এই হাল। সরকার দাম বেঁধে দিয়েছে, জ্যোতি আলু বিক্রি করতে হবে তেরো টাকায়। কিন্তু বাজারে এখন জ্যোতি আলুই মিলছে না। কয়েকটি দোকানে পাওয়া যাচ্ছে চন্দ্রমুখী আলু। মানিকতলা বাজারে চন্দ্রমুখি আলু বিকোচ্ছে আঠেরো থেকে ২০ টাকা কেজি দরে। দু একটি দোকানে ডালা থেকে উঁকি দিচ্ছে নতুন আলু। কিন্তু তাতে হাত ছোঁয়ানো দায়। দাম ৩৫ টাকা থেকে ৪০ টাকা কেজি।