ভাঙড় কাণ্ডে বহিরাগত তত্ত্বেই শিলমোহর মুখ্যমন্ত্রীর, বিধানসভায় বললেন 'মানুষ চাইলে প্রকল্প হবে, না হলে হবে না'
ভাঙড়ে গণ্ডগোলের পেছনে মদত ছিল বহিরাগতদের। বিধানসভায় দাঁড়িয়ে ভাঙড় কাণ্ডে আরও একবার বহিরাগত তত্ত্বেই শিলমোহর দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য খারিজ করে বিরোধীদের পাল্টা দাবি, ভয় দেখিয়ে প্রকল্পের জমি আদায় করেছিল জমি মাফিয়ারা। ভাঙড়ের স্বতঃস্ফুর্ত আন্দোলনকেই ধামাচাপা দিতে চাইছেন মুখ্যমন্ত্রী।
ব্যুরো: ভাঙড়ে গণ্ডগোলের পেছনে মদত ছিল বহিরাগতদের। বিধানসভায় দাঁড়িয়ে ভাঙড় কাণ্ডে আরও একবার বহিরাগত তত্ত্বেই শিলমোহর দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য খারিজ করে বিরোধীদের পাল্টা দাবি, ভয় দেখিয়ে প্রকল্পের জমি আদায় করেছিল জমি মাফিয়ারা। ভাঙড়ের স্বতঃস্ফুর্ত আন্দোলনকেই ধামাচাপা দিতে চাইছেন মুখ্যমন্ত্রী।
ভাঙড় নিয়ে বিধানসভায় মুখ খুললেন মুখ্যমন্ত্রী। ভাঙড়ে গণ্ডগোলের জন্য বহিরাগতদেরই দায়ী করলেন তিনি। বিধানসভায় দাঁড়িয়ে মঙ্গলবার মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ভাঙড়ে প্রচুর অস্ত্র ঢোকানো হয়েছিল। মানুষ চাইলে প্রকল্প হবে, না হলে হবে না। প্রকল্প নিয়েও কোনও গণ্ডগোল ছিল না। আলোচনার মাধ্যমেই প্রকল্প করা হয়েছিল। ভাঙড় কাণ্ডে যাঁরা মারা গেছেন তাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রী বিধানসভায় এদিন জানিয়ে দেন, প্রকল্প নিয়ে বাসিন্দাদের কোনও সমস্যা ছিল না। গণ্ডগোল পেকেছে বাইরে থেকেই। মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিক্রিয়ায় পাল্টা সুর চড়িয়েছেন বিরোধীরা। তাঁদের অভিযোগ,ভাঙড়ে ভয় দেখিয়ে জলের দামে প্রকল্পের জমি কিনেছে জমি মাফিয়ারা। প্রকল্প বন্ধ না করে অন্যত্র কাজ শুরুর জন্য জমি দিক সরকার, দাবি তুলেছেন বিরোধীরা। ভাঙড়ের কাণ্ডের জন্য প্রথম থেকেই বহিরাগতদের দিকে আঙুল তুলেছিল শাসকদল। বিধানসভায় সেই তত্ত্বেই আরও একবার শিলমোহর দিলেন মুখ্যমন্ত্রী।