মেঘলা আবহাওয়া আর বৃষ্টির জেরে কলকাতায় বাড়ছে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা
মেঘলা আবহাওয়া আর টানা বৃষ্টির জেরে কলকাতায় বাড়ছে ডেঙ্গির প্রকোপ। জুলাই থেকে অক্টোবর, চার মাসে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত শতাধিক। এর জেরে উদ্বেগে রয়েছে সরকারি হাসপাতালের চিকিত্সকেরা। তবে হেলদোল নেই পুরসভার স্বাস্থ্যকর্তাদের। তাঁদের দাবি, সচেতনতা প্রচারের কারণেই এবছর ডেঙ্গি সংক্রমণ কমেছে। `চাপ নেবেন না, নিশ্চিন্তে থাকুন` পুরকর্তাদের ভাবখানা যেন ঠিক এরকমই।
মেঘলা আবহাওয়া আর টানা বৃষ্টির জেরে কলকাতায় বাড়ছে ডেঙ্গির প্রকোপ। জুলাই থেকে অক্টোবর, চার মাসে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত শতাধিক। এর জেরে উদ্বেগে রয়েছে সরকারি হাসপাতালের চিকিত্সকেরা। তবে হেলদোল নেই পুরসভার স্বাস্থ্যকর্তাদের। তাঁদের দাবি, সচেতনতা প্রচারের কারণেই এবছর ডেঙ্গি সংক্রমণ কমেছে। `চাপ নেবেন না, নিশ্চিন্তে থাকুন` পুরকর্তাদের ভাবখানা যেন ঠিক এরকমই।
অক্টোবর শেষ হতে চলল। এবছর তবু বৃষ্টির বিরাম নেই। এই আবহাওয়ায় বেড়েছে ডেঙ্গির প্রকোপ। জুলাই থেকে অক্টোবর, এই চার মাসে কলকাতায় ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা একশো সাতাশ জন। এর মধ্যে শুধুমাত্র অক্টোবরেই সবচেয়ে বেশি ডেঙ্গি সংক্রমণের ঘটনা নথিভুক্ত করা হয়েছে। ডেঙ্গিতে মৃত্যু হয়েছে বালিগঞ্জ পন্ডিতিয়া রোডের বাসিন্দা নিষাদ সিং নামে বছর পাঁচেকের এক শিশুর। এই পরিস্থিতিতে রীতিমতো উদ্বেগে সরকারি চিকিত্সকেরা।
তবে চিকিত্সকেদের উদ্বেগকে গুরুত্ব দিতে রাজি নন পুরকর্তারা. তাঁদের দাবি গতবারের তুলনায় এবার ডেঙ্গির সংক্রমণ অনেকটা কম। সেকারণে সংক্রমণ মোকাবিলায় রয়েছে ঢিলেঢালা মনোভাবও।
পুরকর্তারা যাই বলুন, ডেঙ্গির কিছু লক্ষ্মণ রীতিমতো ভাবাচ্ছে চিকিত্সকদের। ডেঙ্গির সংক্রমণ সত্ত্বেও অনেকের শরীরে কোনও উপসর্গের দেখা মিলছে না। ফলে শরীরে রোগের জীবানু থেকেই যাচ্ছে। এর জেরে, এবছর না হলেও পরের বছর আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে যেতে পারে অনেকটাই।