শহরের ইলেকট্রনিক বর্জ্যের এই তথ্যগুলো শুনলে অবাক হবেন
মোবাইল, কম্পিউটার বা ফ্রিজ। যতক্ষণ কাজে লাগছে ভাল। কাজ ফুরালেই সেসব চলে যাচ্ছে শহরের আস্তাকুঁড়ে।
ওয়েব ডেস্ক: মোবাইল, কম্পিউটার বা ফ্রিজ। যতক্ষণ কাজে লাগছে ভাল। কাজ ফুরালেই সেসব চলে যাচ্ছে শহরের আস্তাকুঁড়ে।
বাতিল সিডি থেকে সিএফএল ল্যাম্প। পুরনো এসি মেশিন থেকে কম্পিউটার। কলকাতা শহরে প্রতিদিন বাড়ছে ইলেকট্রনিক বর্জ্যের পরিমাণ।
মধ্যবিত্ত পরিবারে ই-বর্জ্যের পরিমাণ দৈনিক মাথা পিছু ৯৯০ থেকে ১০০ গ্রাম।
মহানগরীতে বছরে ই-ওয়েস্টের পরিমাণ ৪০ হাজার টন। একটা বড় জাহাজে যে পরিমাণ পণ্য ধরে ততটাই!
শহরের আনাচ কানাচে তাকালেই চোখে পড়বে ঠিক এই রকম ই-বর্জ্যের স্তূপ....
বাতিল সিডি, সিএফল ল্যাম্প, ফোন, কম্পিউটার
এভাবেই জমা হচ্ছে প্রতিদিন
ওই দেখুন ই-ওয়েস্টের তালিকায় কেমন করে জমা হচ্ছে ফ্রিজ, টিভি, এসি-ওয়াশিং মেশিন....
ই-ওয়েস্ট যাচ্ছে কোথায়?
নতুন কেনার সময় পুরনো জিনিস এক্সচেঞ্জের সুযোগ এখনও এ শহরে তেমন মেলে না।
কলকাতায় বিভিন্ন অঞ্চলে ছুঁড়ে ফেলা হয় এই বর্জ্য. সেগুল পরে চলে যায় বাতিল লোহার দোকানে।
সেখানে ভেঙে গলানো হচ্ছে বাতিল জিনিস
--------------
আর এখানেই বিপদ....
জানেন কি ভাঙা গলনো জিনিস থেকে কী কী রাসায়নিক ছড়িয়ে পড়ছে শহরের বাতাসে?
CROMA CARD
ক্রোমিয়াম
অ্যালুমিনিয়াম
পারদ
সীসা
ফ্লুরিন
সিলিকন
জার্মেনিয়াম
---------
আর এর প্রতিটিই হতে পারে ক্যানসারের কারণ...