আইটিআই প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় প্রশ্নের মুখে পুলিসের ভূমিকা
আইটিআই প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় রীতিমতো প্রশ্নের মুখে পুলিস। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত অরিজিত দাস ও তুহিন দাসকে গ্রেফতার করেছে সিআইডি। দুজনেই কল্যাণী আইটিআই-এর ছাত্র। অরিজিত ও তুহিন যে প্রশ্ন ফাঁসে জড়িত তা পরীক্ষার আগের দিনই জানতে পারে কল্যাণী থানা। দুজনকে থানায় ডেকেও পাঠানো হয়। তবে জিজ্ঞাসাবাদের পর দুজনকেই ছেড়ে দেয় পুলিস।

ওয়েব ডেস্ক: আইটিআই প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় রীতিমতো প্রশ্নের মুখে পুলিস। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত অরিজিত দাস ও তুহিন দাসকে গ্রেফতার করেছে সিআইডি। দুজনেই কল্যাণী আইটিআই-এর ছাত্র। অরিজিত ও তুহিন যে প্রশ্ন ফাঁসে জড়িত তা পরীক্ষার আগের দিনই জানতে পারে কল্যাণী থানা। দুজনকে থানায় ডেকেও পাঠানো হয়। তবে জিজ্ঞাসাবাদের পর দুজনকেই ছেড়ে দেয় পুলিস।
স্বভাবতই প্রশ্ন উঠেছে, প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত জেনেও কেন ওই দুজনকে সেদিন গ্রেফতার করেনি পুলিস? কোথা থেকে তারা প্রশ্নপত্র পেয়েছিল, সে নিয়ে কেন জিজ্ঞাসাবাদ করেনি কল্যাণী থানা? তাহলে কি কারো নির্দেশে সেদিন ছেড়ে দেওয়া হয় ওই দুজনকে? এর পিছনে কি রয়েছে কোনও প্রভাবশালীর ভূমিকা? তদন্তের ভিত্তিতে গতকাল রাতে ফের অরিজিত দাসকে গ্রেফতার করে সিআইডি। তাঁকে জেরা করেই ফের উঠে আসে তুহিন দাসের নাম। আজ সিআইডি ফের তুহিন দাসকে গ্রেফতার করে ।