দেড় কোটির ভোট দেখল রাজ্যসভা

নজিরবিহীন অভিযোগের কালি লাগল বাংলার রাজনীতিতে। রাজ্যসভা নির্বাচনে বিধায়কদের বিরুদ্ধে কেনাবেচার অভিযোগ উঠল। অভিযোগ নিজেদের চার নম্বর প্রার্থী আহমেদ হাসান ইমরানকে জেতাতে হর্স ট্রেডিং করেছে শাসক দল। সেই প্রলোভনে পা দিল বাম, কংগ্রেস দুই বিরোধী পক্ষই।

Updated By: Feb 7, 2014, 10:23 PM IST

নজিরবিহীন অভিযোগের কালি লাগল বাংলার রাজনীতিতে। রাজ্যসভা নির্বাচনে বিধায়কদের বিরুদ্ধে কেনাবেচার অভিযোগ উঠল। অভিযোগ নিজেদের চার নম্বর প্রার্থী আহমেদ হাসান ইমরানকে জেতাতে হর্স ট্রেডিং করেছে শাসক দল। সেই প্রলোভনে পা দিল বাম, কংগ্রেস দুই বিরোধী পক্ষই।

চতুর্থ প্রার্থী আহমেদ হাসান ইমরানকে জেতাতে মরিয়া ছিল তৃণমূল কংগ্রেস। আর সেজন্য সরাসরি দল ভাঙানোর কৌশলে নামেন তৃণমূলের ভোট ম্যানেজাররা। আর সে টোপে পাও দিলেন বিরোধীরা। অভিযোগ বিধায়কদের দর উঠেছে আশি লক্ষ থেকে দেড় কোটি টাকা। টাকার এই টোপ সামলাতে পারেননি প্রাক্তন মন্ত্রী বর্তমানে আরএসপি বিধায়ক দশরথ তিরকে, ফরওয়ার্ড ব্লক বিধায়ক সুনীল মণ্ডল, আরএসপি বিধায়ক অনন্ত দেব অধিকারী থেকে কংগ্রেসের সুশীল রায়, ইমানি বিশ্বাস ও সৌমিত্র খান। শুক্রবার রীতিমত তৃণমূলের ঘেরাটোপে ভোট দিতে আসেন তাঁরা।

তবে দল বদলের জন্য সাফাইও গেয়েছেন বিধায়করা। কিন্তু রাজ্যসভা নির্বাচনের দিনই কেন হঠাত্‍ ন্যায়ের প্রশ্ন? জিজ্ঞেস করতেই বেজায় চটলেন বিধায়ক। এ নিয়ে শাসক দল ও বিরোধীদের মধ্যে শুরু হয়েছে তরজা। স্বচ্ছ ভাবমূর্তির আড়ালে তৃণমূল কংগ্রেস এ রাজ্যে অসত্‍ কাজ চালু করল।

.