সারদায় সিবিআই 'রাজনীতি'- প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে বিক্ষোভের হুমকি তৃণমূলের
সারদাকাণ্ডে কেন্দ্রের শাসকদলের হাতের অস্ত্র হিসাবে কাজ করছে সিবিআই। এমনই অভিযোগ তৃণমূল কংগ্রেসের। তৃণমূল নেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের হুঁশিয়ারি, সিবিআইএয়ের রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে কাজ বন্ধ না হলে প্রয়োজনে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে বিক্ষোভ যাবেন তৃণমূল সাংসদরা।
ওয়েব ডেস্ক: সারদাকাণ্ডে কেন্দ্রের শাসকদলের হাতের অস্ত্র হিসাবে কাজ করছে সিবিআই। এমনই অভিযোগ তৃণমূল কংগ্রেসের। তৃণমূল নেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের হুঁশিয়ারি, সিবিআইএয়ের রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে কাজ বন্ধ না হলে প্রয়োজনে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে বিক্ষোভ যাবেন তৃণমূল সাংসদরা।
সারদাকাণ্ডে তদন্ত শুরুর পরই সিবিআইয়ের রাডারে এসেছেন একের পর এক হেভিওয়েট রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী, ক্রীড়া প্রশাসক। এবার সিবিআইয়ের উদ্দেশ্য নিয়েই পাল্টা প্রশ্ন তুলল তৃণমূল কংগ্রেস।
প্রয়োজনে দলীয় সাংসদদের নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে যাওয়ার হুঁশিয়ারিও দিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস।
১৩ তারিখ চৌরঙ্গী ও বসিরহাট দঃ কেন্দ্রে উপনির্বাচন। তার ঠিক আগে রবিবার চৌরঙ্গীতেই সরকারি গেস্ট হাউসে মিটিং করেছেন বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ। গোটা বিষয়টি নিয়ে নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ করছে তৃণমূল কংগ্রেস।
সারদাকাণ্ডে রাজ্য সরকারকে কড়া আক্রমণ করলেন বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ। তার প্রশ্ন সারদার টাকা কোথায় গেল। সারদাকাণ্ড নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী কেন আন্দোলন করছেন না এই প্রশ্ন তুলেছেন বিজেপি সভাপতি।
কলকাতায় এসে উপনির্বাচনের প্রচারে সভা রবিবার সভা করেন বিজেপি সভাপতি। সারদাকাণ্ডে রাজ্যসরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে শাহ বলেন, ""সিঙ্গুরে ১ হাজার লোক ক্ষতিগ্রস্ত। সারদায় ক্ষতিগ্রস্তের সংখ্যা ১৭ লক্ষ। সিঙ্গুর রাজ্যে পরিবর্তন এনেছিল। রাজ্যে ফের পরিবর্তন আসবে।''