আজকের 'ইকো হাউস' সাড়ে ছ'হাজার বছর পর পূর্বপুরুষদের প্রতিধ্বনিই যেন
অসহায় মানবজাতি! আজ নিজের অস্তিত্বকে রক্ষা করতে ঘুরেফিরে সেই প্রকৃতির কাছেই দ্বারস্থ হয়েছি। তৈরি করেছি গ্রিন হাউস। প্রকৃতির থেকে দূরে থেকে হাইটেক আদব কায়দায় ওই একটু সবুজায়ন করা। কিন্তু জানেন কি এই ভাবনা আজ থেকে প্রায় ৬,৩০০ বছর আগে প্রচলন ছিল। তখন প্রকৃতিও কিন্তু মানুষের অকৃত্রিম বন্ধু ছিল। তবুও এই ভাবনা কীভাবে এল?
ওয়েব ডেস্ক: অসহায় মানবজাতি! আজ নিজের অস্তিত্বকে রক্ষা করতে ঘুরেফিরে সেই প্রকৃতির কাছেই দ্বারস্থ হয়েছি। তৈরি করেছি গ্রিন হাউস। প্রকৃতির থেকে দূরে থেকে হাইটেক আদব কায়দায় ওই একটু সবুজায়ন করা। কিন্তু জানেন কি এই ভাবনা আজ থেকে প্রায় ৬,৩০০ বছর আগে প্রচলন ছিল। তখন প্রকৃতিও কিন্তু মানুষের অকৃত্রিম বন্ধু ছিল। তবুও এই ভাবনা কীভাবে এল?
বাকিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতত্ত্ববিদরা যে 'সঞ্জীবনী' বাড়ির খোঁজ পেয়েছেন সেটি ইংল্যান্ডের স্টোনহেঞ্জর খুব কাছে। মনে করা হচ্ছে স্টোনহেঞ্জ তৈরি হওয়ার ১৩০০ বছর আগে এই 'ইকো' হাউস তৈরি।
কেমন ছিল সেদিনকার 'ইকো' হাউস? প্রত্নতত্ত্ববিদরা জানাচ্ছেন, মেসোলিথিক যুগে শিকারিরা এইসব ইকো হাউস বানিয়েছিলেন, যার একটি দেওয়াল ছিল পরিত্যক্ত গাছের গুঁড়ি। পরবর্তী সময়ে নিওলিথিক যুগের মানুষরা যারা চাষআবাদে পটু না হলে অভ্যস্থ তারা এইরকম ঘর বানিয়ে থাকতে শুরু করে। তারই আশপাশে খোঁজ মিলেছে ২০ হাজারে বেশি চকমকি পাথর, পশুর চামড়া ও হাড়।