পরিচয় করুন দুনিয়ার সবচেয়ে বড় মিথ্যুকের সঙ্গে
কেউ মিথ্যা বললে আমরা কী করি? তিরস্কার করে তাকে একটা তকমা দিই ঢপবাজ/গুলবাজ। কিন্তু জানেন কী মিথ্যুকের মত মিথ্যুক হতে পারলে বিশ্বসেরা হওয়ার খেতাব জোটে। মাইক নাইলর (ছবিতে) হলেন এমনই এক মিথ্যুক মানুষ যার মিথ্যা বলার ক্ষমতার জন্য গোটা ঘর ভরে গিয়েছে পুরস্কারে। আসলে মিথ্যা বলতে গেলে দরকার কল্পনাশক্তির, দরকার চিন্তা করার ক্ষমতা। মাইক নাইলরের সেই কল্পনাশক্তি অদ্ভুত সুন্দর।

ওয়েব ডেস্ক: কেউ মিথ্যা বললে আমরা কী করি? তিরস্কার করে তাকে একটা তকমা দিই ঢপবাজ/গুলবাজ। কিন্তু জানেন কী মিথ্যুকের মত মিথ্যুক হতে পারলে বিশ্বসেরা হওয়ার খেতাব জোটে। মাইক নাইলর (ছবিতে) হলেন এমনই এক মিথ্যুক মানুষ যার মিথ্যা বলার ক্ষমতার জন্য গোটা ঘর ভরে গিয়েছে পুরস্কারে। আসলে মিথ্যা বলতে গেলে দরকার কল্পনাশক্তির, দরকার চিন্তা করার ক্ষমতা। মাইক নাইলরের সেই কল্পনাশক্তি অদ্ভুত সুন্দর।
মিথ্যা বলার বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন্সশিপে পরপর চারবার সেরার খেতাব জিতে ফেলা মাইক এমন এমন বিষয়ে এমনভাবে মিথ্যা বলেন যা সবাইকে অবাক করে দেয়। এই যেমন এ বছর লন্ডনের রাজপরিবার, প্রিন্স চার্লসকে নিয়ে যে মিথ্যাটা ফেঁদেছিলেন মাইক তা সবার প্রশংসা আদায় করে নেয়। এর আগের তিনবারও একেবারে ভিন্ন স্তরের মিথ্যা গল্প ফেঁদে পুরস্কার জিতেছিলেন। মাইকের ঠিক পিছনে যিনি দ্বিতীয় হলেন তিনি দুপুরে মাছ ধরার এমন একটা গল্পকে সত্যি বলে চালালেন যা শুনলেন হেসে খুন হওয়ার জোগাড়।
দুনিয়ার সবচেয়ে বড় মিথ্যুক মাইক বলছেন, ছোটবেলা থেকেই তার বানিয়ে বলা স্বভাব। আসলে সত্যিকে আনন্দ খুঁজে পান না, বরং আপাত সত্যিকেই রঙ চড়িয়ে সবার মনের মত করে কথা বলতেই ভালবাসেন মাইক।