E-Pharmacy: অনলাইনে অর্ডার করে ওষুধ পাওয়ার দিন শেষ, কড়া পদক্ষেপ নিচ্ছে কেন্দ্র!
ডিসিজিআই তার নোটিসে বলেছে, দেশের আইন অনুযায়ী কোনও ওষুধ বিক্রি, মজুত করা, সরবারহ করার জন্য লাইসেন্স নেওয়া প্রয়োজন। ওইসব লাইসেন্স নেই ওইসব সংস্থার

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: ঘরে বসে এখন যেমন ডাক্তার দেখিয়ে নেওয়া যাচ্ছে তেমনি ই-কমার্স কোম্পনির কল্যাণে এখন ঘরে বসেই পাওয়া যাচ্ছে ওষুধ। বাজারে এখন রমরমিয়ে চলছে আ্যামাজন, ফ্লিপকার্ট, টাটা ওয়ান এমজি, অ্যাপোলো ফার্মেসির মতো বহু কোম্পানি। এদের জন্য খারাপ খবর দিয়েছে কেন্দ্র। এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর ওইসব ই-ফার্মেসিগুলি বন্ধ করে দিতে চলেছে মোদী সরকার।
আরও পড়ুন-গ্রুপ ডি-র চাকরি করতেন স্কুলে, বাড়ি থেকে মিলল যুবকের মৃতদেহ
অনলাইনে ওষুধ বিক্রি নিয়ে তাদের আপত্তির কথা জানিয়েছিলেন বেশ কয়েকজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। তাঁদের দাবি ছিল ওইসব ই-ফার্মেসির ওষুধের গুণমান নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে। মন্ত্রীদের ওই উদ্বেগের পরপরই দেশের ২০টি ই-ফার্মেসিকে নোটিস ধরিয়েছে মোদী সরকারের ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল অব ইন্ডিয়া।
ওইসব ই-ফার্মেসিগুলি ওই ধরনের ব্যবসার কোনও লাইসেন্স নেই। সরকারের অনুমতি ছাড়া কেউ কোনও ওধুধের বিক্রি বা সরবারহ করতে পারেন না। প্রসেক্রিপশন ছাড়াই ওইসব ওষুধ বিক্রি হচ্ছে। শেষপর্যন্ত গ্রাহকের কাছে যা পৌঁছচ্ছে তার মান নিয়েও প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে। এসব কথা মাথায় রেখেই দেশের মোট ২০টি ই-ফার্মেসিকে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে।
ডিসিজিআই তার নোটিসে বলেছে, দেশের আইন অনুযায়ী কোনও ওষুধ বিক্রি, মজুত করা, সরবারহ করার জন্য লাইসেন্স নেওয়া প্রয়োজন। ওইসব লাইসেন্স নেই ওইসব সংস্থার।