Hathras Rape and Murder: হাথরাস গণধর্ষণ ও খুনে ৩ অভিযুক্তকেই বেকসুর খালাস....
২০২০ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর। উত্তরপ্রদেশের হাথরাসে এক দলিত তরুণীকে ও কুপিয়ে খুনের অভিযোগ ওঠে। ১৫ দিন পর দিল্লির হাসপাতালে মৃত্যু হয় তাঁর।

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: দেখতে দেখতে প্রায় ৩ বছর পার। হাথরাস গণধর্ষণ ও খুনের মামলায় ৩ অভিযুক্তকেই বেকসুর খালাস করল আদালত। দোষী সাব্যস্ত হল মাত্র একজন! ফের প্রশ্নের মুখে উত্তরপ্রদেশের যোগী সরকার।
ঘটনাটি ঠিক কী? ২০২০ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর। উত্তরপ্রদেশে হাথরাসে সেদিন মা ও ভাইয়ের সঙ্গে মাঠে ঘাস কাটতে গিয়েছিলেন এক দলিত তরুণী। অভিযোগ, মাঠ থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে প্রথমে গণধর্ষণ, তারপর কুপিয়ে খুনের চেষ্টা করা হয় তাঁকে। ১৫ দিনে ধরে কার্যত যমে-মানুষে লড়াই চলে। শেষপর্যন্ত দিল্লির একটি হাসপাতালে মৃত্যু হয় নির্যাতিতার।
তারপর? পরিবারকে অন্ধকারে রেখে পুলিসই দেহ পুড়িয়ে ফেলার ব্যবস্থা করেছিল বলে অভিযোগ। এমনকী জানানো হয়, ময়নাতদন্তে রিপোর্টের ধর্ষণের কোনও প্রমাণ মেলেনি। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তাল হয়ে ওঠে গোটা দেশ। চাপের মুখে পড়ে হাথরাথ গণধর্ষণ ও খুনের তদন্তে সিট গঠন করে উত্তরপ্রদেশের যোগী সরকার। গ্রেফতার করা হয় চারজনকে।
আরও পড়ুন: Adani vs Hindenburg: আদানি কাণ্ডের তদন্তে বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন, সেবির রিপোর্ট তলব সুপ্রিম কোর্টের
ধৃতেরা হলেন সন্দীপ, রবি, লব কুশ ও রামু। এদিন আদালতে পেশ করা হলে, ৩ জনকেই বেকসুর খালাসের নির্দেশ দেন বিচারক। আইনের বিচারে দোষ প্রমাণিত হয় শুধুমাত্র সন্দীপের! কিন্তু তাঁর বিরুদ্ধে যে ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে, সেই ধারাটি অত্যন্ত দুর্বল বলে জানা গিয়েছে।