আকাঙ্ক্ষা খুনের তথ্যে বিস্তর অসঙ্গতি

আকাঙ্খা খুনে পুলিসি তদন্তে  উঠে আসছে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। উদয়নের দাবি, ২০১১ সালে মা-বাবাকে খুন করে সে। কিন্তু, রায়পুর পুলিসের হাতে আসা হোসঙ্গাবাদ পুরসভার ডেথ সার্টিফিকেট বলছে অন্য কথা। সেখানে মৃত্যুর তারিখ দেখানো হয়েছে ২০১৩-র ৫ই ফেব্রুয়ারি। ৮ই ফেব্রুয়ারি পুরসভা থেকে ডেথ সার্টিফিকেট হাতে পায় উদয়ন। দু-বছরের এই ব্যবধান কেন? উদয়ন কি ভুয়ো তথ্য দিয়ে ডেথ সার্টিফিকেট তৈরি করেছিল? যদি তাই-ই হয় তা হলে কারা তাকে সাহায্য করেছিল? এ সবই খতিয়ে দেখছে পুলিস।

Updated By: Feb 5, 2017, 12:06 PM IST
আকাঙ্ক্ষা খুনের তথ্যে বিস্তর অসঙ্গতি

ওয়েব ডেস্ক : আকাঙ্খা খুনে পুলিসি তদন্তে  উঠে আসছে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। উদয়নের দাবি, ২০১১ সালে মা-বাবাকে খুন করে সে। কিন্তু, রায়পুর পুলিসের হাতে আসা হোসঙ্গাবাদ পুরসভার ডেথ সার্টিফিকেট বলছে অন্য কথা। সেখানে মৃত্যুর তারিখ দেখানো হয়েছে ২০১৩-র ৫ই ফেব্রুয়ারি। ৮ই ফেব্রুয়ারি পুরসভা থেকে ডেথ সার্টিফিকেট হাতে পায় উদয়ন। দু-বছরের এই ব্যবধান কেন? উদয়ন কি ভুয়ো তথ্য দিয়ে ডেথ সার্টিফিকেট তৈরি করেছিল? যদি তাই-ই হয় তা হলে কারা তাকে সাহায্য করেছিল? এ সবই খতিয়ে দেখছে পুলিস।

আরও পড়ুন- কীভাবে হয়েছে একের পর এক খুন, বলল ধৃত উদয়ন দাস

আকাঙ্ক্ষা হত্যায় অভিযুক্ত উদয়ন কি সত্যিই তাঁর মা-বাবাকে খুন করে দেহ বাগানে পুঁতে রাখে? সত্যতা যাচাই করতে শুরু হয়েছে খোঁড়াখুড়ি।ভোপাল পুলিসের দল উদয়নকে নিয়ে তার রায়পুরের বাড়িতে যায়।  বাঁকুড়া থানার তদন্তকারী অফিসাররাও সঙ্গে রয়েছেন। মা-বাবাকে কোথায় পুঁতে রাখে, সেই জায়গা উদয়ন নিজেই পুলিসকে দেখিয়ে দেয়।মাটি খোঁড়ার কাজে ছ-জন শ্রমিককে কাজে লাগানো হয়েছে। 

.