ফিরছে প্রিয় সংবাদপত্র, স্বস্তি গ্রন্থাগার প্রেমীদের
বাড়িতে সংবাদপত্র কিনে পড়ার অবকাশ ছিল না। ভরসা বলতে গ্রন্থাগার। তাতেও সরকারি হস্তক্ষেপ। কোন কাগজ রাখা যাবে, কোন কাগজ যাবে না, ঠিক করে দিয়েছিলেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী। ক্ষোভ বাড়ছিল পাঠকদের। কলকাতা হাইকোর্টের গতকালের নির্দেশে ফের হাসি ফিরল তাদের মুখে। স্বস্তি গ্রন্থাগারিকদেরও। পাঠক বৃদ্ধির আশায়।সরকারি গ্রন্থাগারে সবকটি জনপ্রিয় দৈনিক সংবাদপত্র রাখতে হবে। বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্ট এই নির্দেশ দেয়। খুশি পাঠকরা। তারা বলছেন, হাইকোর্টের তাদের পছন্দসই সংবাদপত্র পড়ার অধিকার ফিরিয়ে দিল।
বাড়িতে সংবাদপত্র কিনে পড়ার অবকাশ ছিল না। ভরসা বলতে গ্রন্থাগার। তাতেও সরকারি হস্তক্ষেপ। কোন কাগজ রাখা যাবে, কোন কাগজ যাবে না, ঠিক করে দিয়েছিলেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী। ক্ষোভ বাড়ছিল পাঠকদের। কলকাতা হাইকোর্টের গতকালের নির্দেশে ফের হাসি ফিরল তাদের মুখে। স্বস্তি গ্রন্থাগারিকদেরও। পাঠক বৃদ্ধির আশায়।সরকারি গ্রন্থাগারে সবকটি জনপ্রিয় দৈনিক সংবাদপত্র রাখতে হবে। বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্ট এই নির্দেশ দেয়। খুশি পাঠকরা। তারা বলছেন, হাইকোর্টের তাদের পছন্দসই সংবাদপত্র পড়ার অধিকার ফিরিয়ে দিল।
পাঠকের একাংশ অবশ্য বলছেন, নির্দেশিকা থাক বা না থাক, সরকারি গ্রন্থাগারে সংবাদপত্র রাখার ক্ষেত্রে একটা পক্ষপাতিত্ব বরাবরই থেকেছে।
গ্রন্থাগারিকরাও খুশি। এতদিন হাতে গোনা কিছু দৈনিক পত্রিকা রাখতে বাধ্য হচ্ছিলেন তারা। ক্রমশঃ কমছিল পাঠক সংখ্যা। জনপ্রিয় ও বহুল প্রচারিত সংবাদপত্র ফের গ্রন্থাগারে আসায় পাঠকসংখ্যা বাড়বে বলেই মনে করছেন তারা। যদিও সরকারি কর্মী হবার বাধ্যবাধকতা, এবং বিভাগীয় মন্ত্রীর রোষের মুখে পড়ার আশঙ্কায় তাদের মুখে কুলুপ।