দিল্লির কড়কড়ডুমা আদালতে বিচারাধীন বন্দিকে লক্ষ্য করে চলল এলোপাথাড়ি গুলি
দিল্লির কড়কড়ডুমা আদালতে এজলাসের মধ্যেই বিচারাধীন বন্দিকে লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি চলল। লক্ষ্যভ্রষ্ট গুলিতে মৃত্যু এক কনস্টেবলের। সন্দেহভাজন ৪ দুষ্কৃতীকে আটক করেছে দিল্লি পুলিস।

ওয়েব ডেস্ক: দিল্লির কড়কড়ডুমা আদালতে এজলাসের মধ্যেই বিচারাধীন বন্দিকে লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি চলল। লক্ষ্যভ্রষ্ট গুলিতে মৃত্যু এক কনস্টেবলের। সন্দেহভাজন ৪ দুষ্কৃতীকে আটক করেছে দিল্লি পুলিস।
ঘড়ির কাঁটায় সকাল ১১টা। সরগরম পূর্ব দিল্লির কড়কড়ডুমা আদালত চত্বর। বিচারক সুনীল গুপ্তার এজলাসে হাজির কুখ্যাত অপরাধী ইরফান। আচমকাই এলোপাথাড়ি গুলি।
টার্গেট ছিল ইরফান। কিন্তু, লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে গুলি লাগে রাম কুমার নামে কনস্টেবলের গায়ে। হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত হয় ইরফানও। একটুর জন্য বেঁচে যান বিচারক সুনীল গুপ্তা।
নেপথ্যে কারা? কারা চালাল গুলি? পুলিসের অনুমান, প্রতিদ্বন্দ্বী গ্যাং হামলা চালিয়েছে ইরফানের ওপর। ঘটনার পরই তিয়াত্তর নম্বর ঘরটি সিল করে দেওয়া হয়। দুষ্কৃতীদের ব্যবহৃত আগ্নেয়াস্ত্রটি উদ্ধার করেছে পুলিস।
এঘটনায় জড়িত সন্দেহে সীলামপুর ও লাগোয়া এলাকা থেকে ৪জনকে ধরেছে পুলিস। মৃত কনস্টেবলের পরিবারকে এক কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে দিল্লি সরকার।