কংগ্রেসে রাহুল যুগের শুরু, পেলেন নির্বাচন কমিটির দায়িত্ব
বহুদিন ধরেই তাঁকে সামনের সারিতে আনতে চেয়েছিল দল। মন্ত্রিসভায় আসার জল্পনা চলেছে দীর্ঘদিন। অবশেষে তাঁর কাঁধে ন্যস্ত হল আগামী নির্বাচনের গুরু দায়িত্ব। ২০১৪-র লোকসভা নির্বাচনের বৈতরণী পার করতে সোনিয়া তনয়ের কাঁধেই দায়িত্ব দিল কংগ্রেস। সোনিয়া গান্ধীর রাজনৈতিক সচিব আহমেদ প্যাটেল, দ্বিগবিজয় সিং, মধুসূদন মিস্ত্রী, জয়রাম রমেশ এবং জনার্দন দ্বিবেদীকে নিয়ে গঠিত নির্বাচনী সমন্বয় কমিটির প্রধান হলেন রাহুল গান্ধী। এখানেই শেষ নয়। কংগ্রেস সূত্রে খবর রাহুলের দায়িত্ব বাড়তে পারে এআইসিসিতেও।
বহুদিন ধরেই তাঁকে সামনের সারিতে আনতে চেয়েছিল দল। মন্ত্রিসভায় আসার জল্পনা চলেছে দীর্ঘদিন। অবশেষে তাঁর কাঁধে ন্যস্ত হল আগামী নির্বাচনের গুরু দায়িত্ব। ২০১৪-র লোকসভা নির্বাচনের বৈতরণী পার করতে সোনিয়া তনয়ের কাঁধেই দায়িত্ব দিল কংগ্রেস। সোনিয়া গান্ধীর রাজনৈতিক সচিব আহমেদ প্যাটেল, দ্বিগবিজয় সিং, মধুসূদন মিস্ত্রী, জয়রাম রমেশ এবং জনার্দন দ্বিবেদীকে নিয়ে গঠিত নির্বাচনী সমন্বয় কমিটির প্রধান হলেন রাহুল গান্ধী। এখানেই শেষ নয়। কংগ্রেস সূত্রে খবর রাহুলের দায়িত্ব বাড়তে পারে এআইসিসিতেও।
২০১৪-র নির্বাচনকে সামনে রেখে তৈরি এই সমন্বয় কমিটির অন্তর্গত আরও তিনটি `সাব গ্রুপ` তৈরি হবে। নির্বাচনী ইস্তেহার সংক্রান্ত গ্রুপ ও শরিকি সমন্বয়ের দায়িত্ব দেওয়া হবে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী এ কে অ্যান্টনিকে। জন সংযোগ ও প্রচারের নেতৃত্বে থাকছেন দ্বিগবিজয় সিং। আজ এক সাংবাদিক বৈঠকে কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জনার্দন দ্বিবেদী এই কথা জানান।
আগামী নির্বাচনের আগে সোনিয়া-তনয়কে দলের নেতৃত্বে রাখার জল্পনা চলছিল অনেকদিন ধরেই। লোকসভা নির্বাচনের সমন্বয় কমিটির গুরুদায়িত্ব রাহুল গান্ধীকে দিয়ে সেই বৃত্তই সম্পূর্ণ করলেন কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী।