শিনার দেহাবশেষ উদ্ধারের পর মামলা করায় বাধা দিয়েছিলেন সিনিয়াররা, অভিযোগ পুলিস ইন্সপেক্টরের
শিনা বোরা হত্যা কাণ্ড নিয়ে প্রকাশ্য এল আরও এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। মহারাষ্ট্রের এক পুলিস ইন্সপেক্টর দাবি করলেন তিন বছর আগে যখন শিনা বোরার কঙ্কাল উদ্ধার হয়েছিল, তখনই তিনি মামলা করতে চেয়ে ছিলেন। কিন্তু, তাঁর সিনিয়র অফিসাররা তাঁকে মামলা করতে বাধা দেয়।

ওয়েব ডেস্ক: শিনা বোরা হত্যা কাণ্ড নিয়ে প্রকাশ্য এল আরও এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। মহারাষ্ট্রের এক পুলিস ইন্সপেক্টর দাবি করলেন তিন বছর আগে যখন শিনা বোরার কঙ্কাল উদ্ধার হয়েছিল, তখনই তিনি মামলা করতে চেয়ে ছিলেন। কিন্তু, তাঁর সিনিয়র অফিসাররা তাঁকে মামলা করতে বাধা দেয়।
সূত্রে খবর, সেই সময় পেন পুলিস স্টেশনে পোস্টেড ছিলেন সুভাষ মির্গো। তাঁর অভিযোগ সে সময় রায়গড় জেলার সুপারিনটেন্ডেন্ট আর ডে সিন্ধে তাঁকে এফআইআর করতে নিষেধ করেন।
রায়গড়ের যে জঙ্গল থেকে শিনার কঙ্কাল উদ্ধার হয়েছিল, সেটি পেন পুলিস স্টেশনের অধীনস্থ। এই মুহূর্তে মির্জে পুণেতে পোস্টেড।
বিভাগীয় তদন্তের অংশ হিসেবে রেকর্ড করা হয়েছে মির্জের বক্তব্য। ২০১২ সালে শিনার দেহাবশেষ উদ্ধার হওয়ার পরে পেন পুলিস স্টেশনের ভূমিকা ইতিমধ্যেই সমলোচিত। বিভাগীয় তদন্তে এই মামলায় পেন পুলিস স্টেশনের গাফিলতি প্রমাণিত।
মির্জের অভিযোগ কিন্তু খতিয়ে দেখা হয়নি। তদন্ত মোটমুটি সীমাবদ্ধ ছিল DySP পদাধিকারী আধিকারিকদের মধ্যে।